1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন

প্রয়োজনে রাত্রিকালীন কারফিউ বিবেচনা করতে পারে সরকার বলে মনে করেন লেনিন চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২১

বুধবার বিবিসি বাংলায় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লেনিন চৌধুরী বলেন, সংক্রমণ ছড়ানোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ জায়গাগুলোকে ঘিরে চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। এইজন্য মঙ্গলবার মাদ্রাসাগুলো বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং ধর্মীয় উপাসনালয়েও গণজমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই বিশেষজ্ঞ বলেন, সমস্ত সভা সমাবেশ, মেলা ও খেলা বন্ধ করতে হবে। দোকানপাট অফিস ছয় ঘণ্টা খোলা রাখা উচিত। পরিস্থিতির ওপর লকডাউনের জন্য সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে হবে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও ব্র্যাকের স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা কর্মসূচির পরিচালক কাওসার আফসানা বলেন, লকডাউন ছাড়া সংক্রমণের গতিরোধের আর কোনও বিকল্প নেই। পুলিশ ও আর্মি দিয়ে অন্য দেশে কন্ট্রোল করা হয়েছে, আমাদের দেশেও তা করতে হবে। তিনি বলেন, জমায়েত বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা করতে হবে। লকডাউনে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তাদেরও সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুশতাক হোসেন বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লকডাউন কার্যকর করার উপায় খুঁজতে হবে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে করলে হবে না। শুরুর দিকে যা করা হয়েছিলো তা এখন করলে হবে না। যাতায়াত নিয়ন্ত্রণসহ কোন কোন জায়গা খুলে দেয়া উচিত। সেই বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগী হতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি