1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০১:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি চলতি বছর ফিতরা সর্বনিম্ন ১১০ ও সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শাহবাগে ৩০ কলেজের শিক্ষার্থীরা আমিনবাজারে পাওয়ার গ্রিডের আগুন ২ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে নতুন দলের নিবন্ধন আবেদন চেয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি জারি ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ সিরিয়ায় নিরাপত্তা বাহিনী ও আসাদপন্থীদের লড়াই, নিহত হাজার ছাড়াল অদম্য নারীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তি

মানুষ পুড়িয়ে মেরে কোনো কিছু অর্জন করা যায় না : প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় অর্থনীতি ডেস্ক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষকে পুড়িয়ে মেরে কিছু অর্জন করা যায় না, জনগণের কল্যাণ করে অর্জন করা যায়। যারা এগুলো করছে তাদের চেতনার বিকাশ ঘটবে এটাই আশা করি।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে। আমি জানি না, একজন মানুষ কীভাবে আরেকটা জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারে। এমনটি দেখেছিলাম  একাত্তর সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যেভাবে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, এখনও সেভাবে মানুষ এবং যানবাহন পোড়ানো হচ্ছে। দুঃখের বিষয় এরপর ২০১৩-১৪ সালে এবং এখন ইদানিং সেই অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে। পোড়া মানুষগুলোর ক্ষত-বিক্ষত দেহ এবং তাদের আত্মচিৎকার ও পরিবারগুলো কি অবস্থাটায় আছে।

তিনি বলেন, আমি চাই তাদের (অগ্নিসন্ত্রাসী) চেতনা হোক যে, মানুষকে পুড়িয়ে মেরে কোনো কিছু অর্জন করা যায় না। অর্জন করতে হলে জনগণের শক্তির দরকার হয়, তাদের পাশে থাকতে হয়। জনগণের অকল্যাণ করে, তাদের পুড়িয়ে মেরে কিছু অর্জন করা যায় না- অন্তত এই বিষয়টা যেন যারা এগুলো করছে তারা বুঝতে পারেন।

শেখ হাসিনা বলেন, যে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে লাখো বাঙালি স্বাধীনতার জন্য নিজের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল, পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সেই স্লোগানটাও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যে ৭ মার্চের ভাষণ এ দেশের মানুষকে উজ্জীবিত করেছিল, সেই ভাষণটাও নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু আজকে সেই ভাষণ আন্তর্জাতিক প্রামাণ্য দলিল হিসেবে স্থান পেয়েছে। আড়াই হাজার বছরে সামরিক-অসামরিক নেতারা যত ভাষণ দিয়েছে, জাতির পিতার ৭ মার্চের ভাষণ তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, এটুকু আমরা করতে পেরেছি।

‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিহ্নগুলো চিহ্নিত করা, যেখানে গণকবর আছে সেগুলো সংরক্ষণ করা, স্মৃতি স্তম্ভ গড়ে তোলা এবং প্রত্যেকটি উপজেলায় আমরা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স তৈরি করেছি। সেখানে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন স্মৃতি ধরে রাখার জন্য মিউজিয়াম হবে। ইতিহাস থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।

সরকারপ্রধান বলেন, নতুন প্রজন্মকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও বীরত্বের ইতিহাস জানা দরকার। স্বাধীনতা পেয়েছি বলেই আজকে আমরা নিজেদের পরিচয় দিতে পারি। কিন্তু একসময় সেটা পারিনি। আগে বিদেশে যেতে হলে করাচিতে গিয়ে ভিসা নিতে হতো। আর এখন আমাদের স্বাধীন দেশে, আমরা স্বাধীনভাবে চলতে পারি।

তিনি বলেন, আমাদের সশস্ত্র বাহিনী শুধু দেশে নয়, বিদেশ শান্তিরক্ষা মিশনে বিরাট অবদান রেখে যাচ্ছে। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ইতোমধ্যে অনেকে জীবন দিয়েছেন, তাদের আমি স্মরণ করি।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি