1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৪:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি চলতি বছর ফিতরা সর্বনিম্ন ১১০ ও সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শাহবাগে ৩০ কলেজের শিক্ষার্থীরা আমিনবাজারে পাওয়ার গ্রিডের আগুন ২ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে নতুন দলের নিবন্ধন আবেদন চেয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি জারি ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ সিরিয়ায় নিরাপত্তা বাহিনী ও আসাদপন্থীদের লড়াই, নিহত হাজার ছাড়াল অদম্য নারীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছর স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ৭ বিশিষ্ট ব্যক্তি

যে কারণে গাছকে বিয়ে করলেন তরুণী

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

ফিচার ডেস্ক : বিয়ে সামাজিক বন্ধন। যাতে দুটি মানুষ পরস্পর পরস্পরের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে। কিন্তু কিছু কিছু বিয়ের ঘটনা মানুষকে অবাক করে দেয়। প্রকৃতিপ্রেমী কেট পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তার মাথায় অন্যরকম চিন্তা আসে। আর সেই চিন্তা থেকে গাছকে বিয়ে করলেন। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের লিভারপুরের বাসিন্দা বছর আটত্রিশের কেট কানিংহাম সম্প্রতি তার বিবাহবার্ষিকী পালন করলেন। যদিও বিবাহিত যে কেউ এই অনুষ্ঠান করতে পরেন। তবে কেটের বিষয়টি খবরে উঠে এসেছে তার ‘স্বামী’র কারণে। কারণ তার ‘স্বামী’ আর পাঁচ জনের মতো কোনও মানুষ নন, তিনি একটি এলডার গাছ। তবে এর পিছনে তার গভীর চিন্তাভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন কেট। কেটের এক বয়ফ্রেন্ড ও দুই সন্তান রয়েছে।
কেটের এই ‘গাছ-স্বামী’-র বাসস্থান সেফটনের রিমরোজ ভ্যালি কান্ট্রি পার্কে। আসলে এই পার্কের গাছ কেটে এখান দিয়ে একটি বাইপাস তৈরির পরিকল্পনা হচ্ছে। সেখানকার বাসিন্দারা চাইছেন না, রাস্তা তৈরির জন্য এই পার্ক ধ্বংস হয়ে যাক। তাই তারা নানানভাবে আন্দোলন করেছেন। আর সেই আন্দোলনকে এক কদম এগিয়ে নিয়ে গিয়ে পার্কের একটি এলডার গাছকে বিয়ে করে নিয়েছেন কেট। শুধু বিয়ে করাই নয়, নিজের পদবি পরিবর্তন করে কেট ‘এলডার’ করে নিয়েছেন তিনি। তবে গাছকে বিয়ে করার এই পরিকল্পনা তার মাথায় আসে মেক্সিকোর এক মহিলার কথা জানতে পারার পর। সবুজ বাঁচানোর লড়াইয়ের সৈনিক সেই মহিলাও একটি গাছকে বিয়ে করেছিলেন।
কেট জানিয়েছেন, যদিও তার বছর পনেরোর বড় ছেলে মায়ের এই বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে কিছুটা বিব্রত বোধ করে। তবে কেট নিজের সিদ্ধান্তের জন্য গর্বিত বলে জানিয়েছেন। ছেলেও একদিন এই বিয়ের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে বলে তার আশা।
কেট দিনে পাঁচ বার তার স্বামীকে দেখতে যান ওই পার্কে। তার আশা, এই ‘বিয়ে’ সবুজ বাঁচানোর আন্দোলনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। এখন গোটা বিশ্ব জুড়ে আন্দোলন গড়ে তোলার সময় হয়েছে বলে দাবি করেছেন কেট। তিনি বলেন, এই পৃথিবী খুব সুন্দর একে নষ্ট হতে দেওয়া উচিত নয়।’ সম্প্রতি তার পরিবার পরিজন নিয়ে বিবাহবার্ষিকী পালনের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পেয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি