1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

আইসিইউ সংকট মোকাবিলায় বুয়েটের আবিষ্কার ‘অক্সিজেট’ দ্রুত প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনতে হাইকোর্টের পরামর্শ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ৭ জুলাই, ২০২১

এর আগে শুনানিতে আইনজীবী অনীক আর হক বলেন, ‌‘বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) একটি ডিভাইস (যন্ত্র) তৈরি করেছে। বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ এর অনুমোদন দিয়েছে। করোনায় আক্রান্ত রোগীদের হাই ফ্লো অক্সিজেন সরবরাহে নাজাল ক্যানুলা লাগে, যার দাম অনেক বেশি। বুয়েটের ওই ডিভাইসটি অক্সিজেন সরবরাহে ব্যবহার করা হলে প্রতি মিনিটে ৬০ লিটার পর্যন্ত অক্সিজেন দেওয়া যায়। অক্সিজেট নামের এই ডিভাইসটি তৈরির পর প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও হয়েছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ) অনুমোদন দিচ্ছে না। কেননা, বুয়েট থেকে তৈরি ডিভাইসটি কোনো কারখানায় উৎপাদিত হয়নি। তারা কারখানা বা কোম্পানি থেকে তৈরি করা ছাড়া অন্য কাউকে উৎপাদনের জন্য অনুমোদন দিতে পারে না।’

তখন আইনজীবী বলেন, বুয়েটই করছে। আদালত বলেন, বুয়েট কি বৃহৎ পরিসরে এটি করতে পারবে?

আইনজীবী অনীক আর হক বলেন, বুয়েট ১০ লাখ টাকার ডিভাইস তৈরি করেছে। এক একটি তৈরি করতে ২০–২৫ হাজার টাকা লেগেছে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ সরকারি কয়েকটি মেডিকেল কলেজ এটি ব্যবহার করেছে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের এই অনুমতি দিতেও তারা রাজি হচ্ছিল না।

আদালত বলেন, এ বিষয়ে স্বাস্থ্যসচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে রিপ্রেজেন্টেশন দেন। এর একটি কপি অ্যাটর্নি জেনারেলকেও দেন। আদালতের আদেশ ছাড়াই যদি বিষয়টির সমাধা হয়, তাহলে ভালো।

আদালত বলেন, ‘এসব বিষয়ে পাবলিক ক্যাম্পেইনিংয়েরও দরকার হয়। বিদেশ থেকে কেনাকাটায় আমরা আগ্রহী বেশি।’

আইনজীবী অনীক আর হক বলেন, ‘ক্যানুলা এক একটির দাম দুই থেকে পাঁচ লাখ টাকার মধ্যে পড়ে। এই ডিভাইস এক একটির দাম ২০–২৫ হাজার টাকার মধ্যে। হাই ফ্লো নাজাল ক্যানুলার চেয়ে ৩০ শতাংশ অক্সিজেন সাশ্রয় করে ডিভাইসটি থেকে একই ধরনের সেবা পাওয়া যায়।’

আদালত বলেন, ‘ক্যানুলার দাম পাঁচ লাখ টাকা বললেন, খোঁজ নিয়ে দেখুন দাম কত ধরা হচ্ছে। কেনাকাটায় আমাদের আগ্রহ বেশি। সুতরাং এসব বিষয়ে পাবলিক ক্যাম্পেইনিং দরকার।’

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি