1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনে বাইডেনের অনুমোদন

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

দূতাবাসের কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে আনতে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

পাশাপাশি তালেবানকে হুঁশিয়ার করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কারও ওপর কোনো হামলা হলে কড়া জবাব দেওয়া হবে।

রয়টার্স জানায়, শনিবার প্রেসিডেন্ট বাইডেন একটি দীর্ঘ বিবৃতিতে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারে তার সিদ্ধান্তের পক্ষে আবারও যুক্তি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, তালেবানদের বিরুদ্ধে আফগান সেনাদেরই লড়াই করতে হবে।

বাইডেন বলেন, ‘আমাদের কূটনৈতিক, সামরিক ও গোয়েন্দা দলগুলোর পরামর্শের ভিত্তিতে আমি প্রায় ৫ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছি যাতে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মী ও অন্য মিত্রদেশগুলোর কর্মীদের সুশৃঙ্খলভাবে ও নিরাপদে কাবুল থেকে সরিয়ে আনা যায়।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্রের একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানান, বাইডেন যে ৫ হাজার সেনা মোতায়েনের কথা বলেছেন, তার চার হাজার এরইমধ্যে সেখানে রয়েছে। প্রায় এক হাজার নতুন সেনা পাঠানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং ৮২তম এয়ারবর্ন ডিভিশন থেকে তাদের পাঠানো হবে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বিবৃতিতে বলেন, তার প্রশাসন কাতারে তালেবান নেতাদের জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মীদের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করে এমন যেকোনো পদক্ষেপের ‘তাৎক্ষণিক ও সমুচিত জবাব’ দেবে সামরিক বাহিনী’।

তবে তিনি এটিও বলেন, অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সেনা উপস্থিতি কোনো সমাধান হতে পারে না।

বাইডেন বলেন, ‘আরও এক অথবা পাঁচ বছর, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের উপস্থিতি কোনই পার্থক্য সৃষ্টি করবে না যদি আফগান সামরিক বাহিনী তাদের নিজেদের দেশের নিরাপত্তা রক্ষা করতে না চায় অথবা না পারে। আরেকটি দেশের গৃহযুদ্ধের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অনির্দিষ্টকাল উপস্থিতি গ্রহণযোগ্য নয়।’

মার্কিন সেনারা সেখানে বিশেষ ভিসা কর্মসূচির অধীনে থাকা আফগান নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার কাজেও সহায়তা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর অধিকার কর্মীদের কাছে নাম দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে। এই তালিকায় সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীরাও থাকতে পারেন।

আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার ক্রমবর্ধমান চাপের মধ্যেই শনিবার অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দেন বাইডেন। প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা গ্রহণের ছয় মাস পর এই সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়েছেন বাইডেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি