1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

রুবিনা শেখ
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মেঘনা নদী ইলিশের অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত থাকলেও জাতীয় অর্থনীতির ক্যামেরায় ধরা পড়ে ব্যতিক্রম কিছু, হতাশ জেলেরা, জালে নেই মাছ , ইলিশের দাম আকাশ্চুম্বী। সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে ইলিশ ,

ক্রেতাদের দাবি, ইলিশের প্রচুর দাম। কেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। জাটকা সাইজের ইলিশে ও হাত দেওয়া যায় না।

তবে বিক্রেতারা জানিয়েছেন, বেশি দামে কিনে আনতে হয় তাদের। সেই হিসেবেই মাছ বিক্রি করতে হচ্ছে। ছোট আকারের ইলিশ ৩৮০ টাকা, মাঝারি আকারের ইলিশের কেজি) ৭৫০ থেকে ১১০০ টাকা এবং বড় ইলিশ *১৬০০* টাকা থেকে দুই হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। চাঁদপুরের , মাছ বাজারে ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।

মাছঘাটে গিয়ে প্রায় আধঘণ্টা অপেক্ষা করেও জেলেদেরকে মাছ নিয়ে আসতে দেখা যায়নি।

স্থানীয় জেলেরা বলেন, এখন নদীতে মাছ কম পাওয়া যায়। আর জোয়ার পরিপূর্ণ হলে মাছ শিকার করেন জেলেরা

এলাকায় মাছ কিনতে আসা চাকরিজীবী রাতুল মিয়া বলেন, আপাতত বড় ইলিশ কেনা সম্ভব না। ছোট ইলিশের দামও নাগালের বাইরে। ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দামে ছোট ইলিশ কিনবো ভাবছি।

মাছ কিনতে আসা এক কৃষক জানান, ‘খুব কাছেই নদী। সেখান থেকেই এ হাটে মাছ আসে। এরপরও মাছ কিনতে পারিনা , এতো দাম কিনতে গেলে পকেট খালি হয়ে যাবে।’

মাছ ব্যবসায়ী সবুজ আহমেদ বলেন, ‘ঘাট থেকেই বেশি দামে ইলিশ কিনতে হয়। সেই হিসেবেই মাছ বিক্রি করতে হয়।

এলাকার অন্য মাছ ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘আমরা বেশি দামেই কিনে আনি। এরপর গাড়িভাড়া রয়েছে, সবমিলিয়ে আমাদের খরচ বেশি পড়ে। এখানে আমাদের কিছু করার থাকে না। পরিস্থিতি অনুযায়ী আমাদের বেচা করতে হয়।

কোন দিকে মেঘনার এক ছেলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় প্রতি ট্রিপে তাদের ৬০০০ টাকা খরচা হয় কিন্তু ইদানিং দিনশেষে আরতে গিয়ে তারা তিন হাজার টাকাও মাছ বিক্রি করতে পারেনা কারণ নদীতে মাছের সংখ্যা খুবই ।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি