1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে ক্রমশ আলগা হচ্ছে বাঁধন? জবাবে যা বললেন অভিষেক

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৬ জুন, ২০২৩

আরাধ্যা বচ্চন, বলিউডের অন্যতম খ্যাতনামী পরিবারের কন্যা। বাবা অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ও মা প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। ছোটবেলা থেকেই ক্যামেরার সামনে কাটছে কিশোরী আরাধ্যার জীবন। বড় হয়েছে একাধিক নামজাদা অনুষ্ঠানের লাল গালিচায় হেঁটে। মা ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে কান চলচ্চিত্র উৎসবের মতো তাবড় আন্তর্জাতিক মঞ্চেও গিয়েছে। বিভিন্ন ছবির প্রিমিয়ার থেকে নামী-দামি অনুষ্ঠানেও সব সময় মেয়েকে নিয়েই হাজির হন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী। সম্প্রতি নীতা মুকেশ আম্বানী কালচারাল সেন্টারের উদ্বোধনেও মা ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে উপস্থিত ছিল মেয়ে আরাধ্যা। মেয়ের পাশে সারাক্ষণ ঐশ্বরিয়া রয়েছেন ছায়াসঙ্গী হয়ে। এক মুহূর্তের জন্যও নাকি কাছছাড়া করেন না আরাধ্যাকে। সেই কারণেই বাবার সঙ্গে খুব বেশি দেখতে পাওয়া যায় না অভিষেক-কন্যাকে। সম্পর্কের বাঁধনও নাকি আলগা হচ্ছে তাদের! এমনই কানাঘুষা চলছে ইন্ডাস্ট্রিতে। অবশেষে নিন্দুকদের জবাব দিলেন জুনিয়র বচ্চন।

 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে খোলাখুলি অভিষেক বলেন, “আরাধ্যাকে আমাদের জগতে সাবলীল করে তোলার সমস্ত কৃতিত্ব ঐশ্বরিয়াকেই দেব। ওর দাদা-দাদী কিংবা মা-বাবা, সকলেই প্রচারের আলোয় থাকলেও তা আরাধ্যার উপর খুব বেশি প্রভাব ফেলেনি।”

কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই মেয়েকে একেবারে আগলে রাখেন ঐশ্বরিয়া, তার প্রভাব কী কখনও পড়েছে মেয়ে আরাধ্যার সঙ্গে তার সম্পর্কে?

এই প্রসঙ্গে অভিষেকের সাফ কথা, “আসলে ঐশ্বরিয়া আমাকে সেই জায়গাটা দেয়, যাতে আমি বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারি। ও আরাধ্যার দেখভাল করে। আরাধ্যা নিজের জগতে খুশি। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কে কী বলছেন, তাদের অতটা গুরুত্ব দিই না। কোথাও একটা গিয়ে একটা সীমা টানার দরকার রয়েছে।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি