জাহিদ হাছান কুমিল্লা : ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কসবা উপজেলা বায়েক ইউনিয়ন খাদলা গ্রামের হারুন মিয়া (৪৬) যুবক কে হত্যা করেছে একই বাড়ীর কিছু সন্রাসী, গত ২৫ শে এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময়, এ ব্যপারে শুক্রবার কসবা থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়, হত্যা মামলার বাদী হয় নিহত হারুন এর স্ত্রী লাকী আক্তার, হারুনের হত্যা কারী ১নং আসামী সাগর মিয়া,(২৪) পিতা : মো: ফিরুজ মিয়া ২নং আসামী :মো: বায়েজিদ পিতা: আ: রহমান ৩ নং আসামী ফিরুজ মিয়া, পিতা মৃত : আসতম আলী ৪ নং আসামী মো: নায়েব আলী ৫নং আসামী রত্না বেগম, স্বামী, ফিরুজ মিয়া, ৬নং আসামী সুরাইয়া স্বামী, আ: রহমান ৭ নং আসামী, মো সজিব, পিতা: ফিরুজ মিয়া সর্ব সাং খাদলা গ্রামের, এ ব্যপারে নিহত হারুনের চাচাতো ভাই মো: সাদ্দম হোসেন বলেন একটি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার ভাই কে পরিকল্পিত ভাবে তাকে ঘর থেকে ডেকে নেয়,সিয়াম নামের এক যুবক, রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় বাহিরে নিয়ে ছুড়ি দিয়ে একাধিক বার আঘাত করে, পরে হারুনের সুর চিৎকার শুনে আমরা বের হয়ে গিয়ে দেখি হারুন ভাই মাটিতে পড়ে আছে, আমরা সাথে সাথে কসবা উপজেলা সাস্থ কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডা: হারুনের মৃত্যু ঘোষণা করে, এ মামলায় ৭ জন কে আসামী করা হয়,এ মামলার আসামী ৩ নাম্বার ও ৫ নাম্বার আসামী কে গ্রেফতার করে কসবা থানা পুলিশ, এখনো ১নং ও ২নং আসামী পলাতক, এ গঠনায় আজ ২৭ এপ্রিল রোজ শনিবার আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবিতে ৯নং ওয়ার্ড এর শ্যামপুর, খাদলা, পুটিয়া ও বেলতলী, গ্রামের হাজার হাজার মানুষ একএিত হয়ে মানব বন্ধন করেন,ভক্তারা বলেন খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে ফাঁসীর জোর দাবি জানাচ্ছি,আরো বলেন গ্রাম বাসীরা মাননীয় আইন মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া পুলিশ সুপার মহোদয় সহ পুলিশ প্রশাসন কাছে দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হোক, এ বিষয়ে আরো জানা যায় ১নং আসামী একজন মাদক সম্রাট, জানা যায় ১ নং আসামীর চাচাতো ভাই আউস মিয়া ফোন করে নিহত হারুনের ভাগিনা রাজিব ও চাচাতো ভাই জয়দল হোসেন কে হত্যার হুমকি প্রধান করে বলে ১ জন মেরেছি আরো মারবো, অবশেষে হারুনের পরিবার ও এলাকা বাসীর দাবী দ্রুত বাকি আসামীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে বিচার হোক।