1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ অপরাহ্ন

কারও যাতে ডেঙ্গু না হয় সে জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪

কারও যাতে ডেঙ্গু না হয় সে জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন।

আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

ডেঙ্গু নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা হাসপাতালগুলোকে বলে রেখেছি। এখন চিকিৎসকরা ডেঙ্গু চিকিৎসা সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন। স্যালাইনের যে সংকটের কথা ভাবা হয়েছে, সেটা নিয়েও আমি বৈঠক করেছি। স্যালাইনের কোনো সংকট হবে না।

তবে ডেঙ্গু না হোক; সেটা আমাদের সবার প্রার্থনা। বিপর্যয় না হওয়ার জন্য কী করতে হয়; সেটা আপনারা ভালো করে জানেন। মন্ত্রী বলেন, বাসাবাড়ি সব কিছু পরিষ্কার রাখতে হবে। অসুখ হলে তখন চিকিৎসা করতে হয়। কিন্তু কারো যাতে ডেঙ্গু না হয়; সেজন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

ঈদের ছুটিতে চিকিৎসকদের দায়িত্ব নিয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমি নিজে ঢালাওভাবে বলতে চাই না যে আমি কী করেছি। আপনারা নিজেরাই বলবেন যে আমরা কতটা মনিটরিং করতে পেরেছি। যতটুকু সম্ভব যথাসাধ্য চেষ্টা আমি ঈদের সময়ে করেছি।

তিনি বলেন, মন্ত্রী হওয়ার আগেও এমন কোনো ঈদ নেই, যেদিন আমি হাসপাতালে যাইনি। এমন কোনো দুর্গাপূজা নেই যেদিন হাসপাতালে যাইনি। আগে হাসপাতালে যেতাম, তারপরে উৎসবে যেতাম। ওই চিন্তা করে এবারও সেই ধারা বজায় রেখেছি। আগে আমি একটা হাসপাতালে যেতাম, এবার অনেকগুলো হাসপাতালে গিয়েছি। আমার উদ্দেশ্য হচ্ছে, দায়িত্বরত চিকিৎসক ও নার্সদের উৎসাহ দেওয়া। তারা যাতে ঠিকমতো কাজ করেন। এছাড়া সবকিছু ঠিকমতো হচ্ছে কি না, তা-ও দেখতে গিয়েছি।

মন্ত্রী বলেন, আমি এবার না বলেই হাসপাতালে গিয়েছি। ঈদের আগের দিন যে কয়েকটি হাসপাতালে গিয়েছিলাম, আমি কাউকে বলেনি। সেখানে গিয়ে চিকিৎসকদের উপস্থিত দেখতে পেয়েছি। সিনিয়র ও জুনিয়র সব চিকিৎসক ছিলেন। ঈদ উদযাপন ও নববর্ষের ছুটিতে হাসপাতালের কার্যক্রম সব ভালোভাবে চলেছে।

সামন্ত লাল সেন বলেন, এবার মন্ত্রণালয় থেকে একটা প্রশাসনিক আদেশ দিয়ে ছুটিতে কাজ করা চিকিৎসক ও নার্সদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছি। এটা আমি নিজে অনুভব করেছি। আমি যখন বার্নে কাজ করতাম রাতে একটা মেয়ে না-খেয়ে কাজ করেছেন। সব হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ থাকতো। ইচ্ছা করে এবার খাবারের অর্ডার করেছি। যাতে ভালোভাবে তারা ঈদটা করতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি