পরীর এই কান্না মেনে নিতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। একজন নারী হিসেবে, একজন সহকর্মী হিসেবে। সম্মান একটা পিঁপড়ারও আছে। পরীমণি একজন নায়িকা, হ্যাঁ বাংলা সিনেমার নায়িকা। তো!
তার সাথে যা খুশি তাই করা যাবে? এই পিতৃতান্ত্রিক সমাজে যত বড় হচ্ছি তত নিজেকে অতি ক্ষুদ্র ভাবে দেখতে পাচ্ছি।
একজন নারী সে ঘরের বউ হোক, পার্লারে কাজ করা মেয়ে হোক, বিশাল কাঁচের রুমে বসে অফিস করা মেয়ে হোক, গার্মেন্টস কর্মী হোক, ডাক্তার হোক, লেখক হোক, আর যদি নায়িকা হয় তাহলে তো কথাই নাই।
সবাইকে সহ্য করতে হয়, অসম্মান, সবাইকে। পরীর পাশে আছি। পরী তুমি ভাঙবে না প্লিজ ।
কার জন্যে প্রতিবাদ করবো আর কার জন্যে করবো না তাও আমাদের ছকে বাঁধা। কী যোগ বিয়োগের পৃথিবীরে বাবা!
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)