কুমিল্লা সদরে সিএন,জি ড্রাইভার মোশারফকে মারধর, টাকা পয়সা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটণায় ভুক্তভোগী বিজ্ঞ আদালতে বিবাদী আমিনের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করে।যাহার নং- সি,আর:১৬১৫/২৪ ইং।
অভিযোগ মারফত জানা যায়, মোকদ্দমা দায়েরের পর থেকে বিভিন্নভাবে আমিন ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী মোকদ্দমার বাদী ও স্বাক্ষীদের কে হুমকী দিয়ে যাচ্ছে মামলা প্রত্যাহার করার জন্য। উক্ত মোকদ্দমার সূত্র ধরে বিগত ১৬ নভেম্বর ২৪ ইং শনিবার বিকাল অনু: ০৪:০০ঘটিকার সময় বিবাদী ১। রেজাউল করিম পিতা:সেলিম মিয়া ২। আলমগীর হোসেন পিতা:মৃত-আবু মিয়া ৩।জাহিদ পিতা মৃত- মোহন মিয়া ৪। জালাল পিতা মৃত- শুক্কুর আলী। সর্বসাং- মধ্যম মাঝিগাছা। এবং
৫। আমিন মিয়া পিতা মৃত- আ: সাত্তার সাং- দুতিয়ার দিঘীরপাড়( নামার পাড়া) সর্বথানা:
কোতয়ালী মডেল,জিলা: কুমিল্লাগণ সহ অজ্ঞাত নামা সন্ত্রাসীগণ পূর্বপরিকল্পিতভাবে বেআইনি দলবদ্ধ হয়ে বিবাদী আমিন মিয়ার নেতৃত্বে বাদীর বাড়ীতে জোরপূর্বক দা, ছেনি ও লাঠি-সোটা নিয়ে অনধিকারভাবে প্রবেশ করে। পূর্ব শত্রুতার আক্রোশে বাদীকে সকল বিবাদীগণ মারধর করে শরীরের বিভিন্ন ফুলা, জখম করে।
০১ নং আসামীর হাতে থাকা দা, দিয়া হত্যার উদ্দশ্যে মাথার উপরিভাগে কোপ মারিলে, বাদী সরে গেলে তাহা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় এবং বাদী প্রাণে রক্ষা পায়।অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়,০২ নং বিবাদী আলমগীর হোসেন বাদীর ঘরে অনধিকার প্রবেশ করে সো-কেসের ড্রয়ারে থাকা ২৫,০০০/টাকা ড্রয়ার ভাঙ্গিয়া ছিনাইয়া নিয়া যায়। ০৩ নং আসামী জাহিদ হত্যার উদ্দেশ্যে বাদীকে গলায় শ্বাসরুদ্ধ করিয়া ধরিলে বহু কষ্টে তাহা হাত দ্বারা ছুটাইয়া প্রাণে রক্ষা পায়। এবং সকল বিবাদীনগন ও তাদের সহযোগীরা বাদীর ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর করে।যার আনু: মূল্য প্রায় ৩০,০০০/ টাকা। পরে বাদীকে স্বাক্ষীরা হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা শেষে কুমিল্লার ০১ নং আমলী আদালতে ১৭ নভেম্বর ২৪ ইং ০৫ জনের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করেন। বিজ্ঞ আদালত প্রতিবেদনের জন্য ওসি কোতয়ালী থানাকে নির্দেশ দেন।যার নং-১৭৬২/২৪ধারা:১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/৩২৩/৩০৭/৩৭৯/৩৮০/৪২৭/৫০৬(২) দ:বি:।
উল্লেখ্য-ঘটণার পর, দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি পত্রিকার কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি বিষয়টি কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং মামলার তদন্তকারী অফিসার এস, আই শাখাওয়াত হোসেনকে অবগত করেন। পর্ব-০২