কোভিড ১৯। মহামারীতে দেশে ২০/২৫ হাজার ৫০ উর্ধ মানুষ মারা গেছে। যারা মারা গেছে তাদের আত্মার শান্তি কামনা ছাড়া কিছু করার নেই। কিন্তু দু’বছরে লকডাউনের কবলে পড়ে যারা চলমান ব্যবসা ও কর্ম হারিয়েছে, তাদের অবস্থা কি হবে। ব্যবসা গেছে ব্যবসার পুজিঁ গেছে। একই সঙ্গে বাসা ভাড়া, অফিস ভাড়া জমে গেছে বিদ্যুৎ-পানি বিল। এসব তো টাকার অংকের নতুন করে শুরু করতে গেলেতো আগে এসব বকেয়া বিল পরিশোধ করতে হবে। কয়েক লাখ টাকার মামলা। তাঁর পর পুঁজি সংগ্রহ। মধ্য ও মাঝারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দাড়াঁনোর মত আর্থিক কোন অপশন নেই। মস্তবড় আর্থিসংকট ও মানবিক সংকট।এই মানুষগুলো সরকার কিংবা কোন আর্থিক সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ সহায়তা পাবেনা। সরকারি কোন প্রনোদনাও পাবেনা। তাই এই মানুষগুলো চরম বিষ্নতায় । এই বিষ্নতায় কোন ঔষধ নেই। কোভিডের জন্য টিকা আছে অন্যসব রোগের জন্য ঔষধ আছে। কিন্তু কর্মকরে বেঁচে থাকার দাওয়াইটার সংস্থান নেই। ফলে এই মানুষ গুলো চরম বিষ্নতায় ভোগে ৩৫,৪০ ও ৫০ বছর বয়সীরা অকালে মৃত্যুর মুখে পতিত হয়ে যেতে পারে অনেকেই মৃত্যু বরন করতে পারে। মানসিক অস্থিরতা এই কর্মক্ষম চলমান সংসারী মানুষ গুলো কোথায় যাবে। এই পরিচিত নিয়ে দ্রুত গবেষনা দরকার। তা-না হলে কয়েক লাখ মানুষ বিষ্নতায় কবলে পড়ে মারা যেতে পারে এমন আশংকার চিত্র প্রতিনিয়ত পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরনের পথ এখনেই খুজঁতে হবে বলে সমাজ বিশ্লেষকরা মনে করেন।