1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

খেলার ট্রফি ভাঙলেন ইউএনও

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

বান্দরবানের আলীকদম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহেরুবা ইসলামের বিরুদ্ধে ফুটবল খেলার ট্রফি ভাঙার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) আলীকদম উপজেলার ২ নম্বর চৈক্ষং ইউনিয়নের রেপারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ওই মাঠে আবাসিক স্বাধীন যুব সমাজের উদ্যোগে জুনিয়র একাদশ বনাম রেপারপাড়া বাজার একাদশ ফুটবলটিমের ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএনও মেহরুবা ইসলাম। পরে খেলার সমাপনী বক্তব্যের সময় হঠাৎ ক্ষিপ্ত হয়ে উপস্থিত মানুষের সামনে ট্রফি ভেঙে ফেলেন তিনি।

এদিকে এ ঘটনার একটি ভিডিও শুক্রবার রাতেই ফেসবুকে ভাইরাল হলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ সময় ইউএনওর এমন আচরণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান স্থানীয়রা।

আলীকদম উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম জানান, শুক্রবার ফুটবল খেলায় টাইব্রেকারে একটা দলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। এ সময় খেলায় অংশগ্রহণকারীরা বলেছিলেন, টাইব্রেকারের মধ্যে ত্রুটি আছে, আমরা আবারও খেলাটা চাই। তখন ইউএনও বক্তব্য করছিলেন। বক্তব্যের সময় ইউএনও নিজেই ট্রফিগুলো ভেঙে ফেলেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহেরুবা ইসলাম বলেন, ‘শুক্রবার খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণের সময় হঠাৎ একজন এসে বললেন যে, ‘৩ গোল ৪ গোল তারা মানে না। এ সময় আমি বললাম, খেলা ফের হবে কিনা। পরে এটা নিয়ে পেছন থেকে খুব আওয়াজ শুরু হলো, তারা ট্রফি নেবে না। তারাই বলল, ট্রফি যতদিন থাকবে একটা আক্রোশ থাকবে। তারা বলল, ট্রফি ভেঙে ফেলা হোক। পরে আমি বললাম, তাহলে ঠিক আছে আপনারা মেডেলগুলো নিয়ে যান। এ সময় তারা সেগুলোও না নেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করে। ওরাই বলছে ট্রফিটা ভেঙে ফেলা হোক। তাই ভেঙে ফেলা হয়েছে। ওখানে বহিরাগত কিছু ছেলে এসেছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যানও তাদেরকে চেনেন না বলে জানিয়েছেন’।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি