নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার ৭নং বাটইয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হতে চাচ্ছেন বলে গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে উদীয়মান তরুন রাজনীতিবিদ জাফর ইকবাল। যিনি ছাত্র জীবন থেকে অধ্যবদি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সব বিষয়ে ইউনিয়ন বাসীর সাথে রয়েছেন।বাটইয়া ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ড ঘুরে এই প্রতিবেদক ইউনিয়নের আওয়ামীপন্থী লোকজন ও বিরোধী দলের লোকজনের সাথে কথা বলে জানতে পারেন ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতি পর্যন্ত দলীয় বা নির্দলীয় কোন কর্মীকে কখনো কোন মিথ্যা আশ্বাস দেননি এবং কাউকে কখনো রাজনৈতিক মামলা ফেলে কষ্ট দেননি। তাই এলাকায়বিরোধী দলের লোকজনের কাছে তার যথেষ্ঠ সুুনাম রয়েছে। তাই বিরোধী দলের লোকজনও বলছে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা যদি সঠিক নেতৃত্বে কাউকে আনতে চান তাহলে কাউন্সিলের মাধ্যমে জাফর ইকবালকে আনা উচিত বলে মনে করেন।এই তরুন রাজনীতিবিদ যদি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের শীর্ষ ক্ষমতায় আসতে পারেন তাহলে ইউনিয়নের সমস্ত উন্নয়নের বিষয় চেয়ারম্যানের সাথে একত্বতা করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সমস্ত উন্নয়নের বন্টনগুলো ছিনিয়ে আনতে পারবেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক নেতাকর্মীর সাথে কথা হলে তারা এই তরুণ রাজনৈতিক ব্যক্তির কথা অকপটে স্বীকার করে বলেন আসলে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর দেখবাল ও সুবিধাগুলো আদায় করার জন্য যুব সমাজকে এগিয়ে আসার জন্য দরকার, তাই আমরা মনে করি কাউন্সিলের মাধ্যমে সঠিক নেতৃত্বের জন্য তাকেই আনা প্রয়োজন।কাউন্সিল হলে আমরা তাকেই সমর্থন করব।এই বিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী জাফর ইকবাল এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি বলেন, আপনারা যা শুনেছেন তা অবশ্যই ঠিক।
তবে অতীতেও আমি ২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় বিএনপি, জামায়াতের ক্ষমতার আমলে ৯টি মামলার আসামী হন ও ২১ দিন কারাবরন করেন। কয়েকবার বিএনপি, জামায়াতের হামলার স্বীকার হন। আমি একজন প্রার্থী হিসেবে বেশি কিছু বলবো না। শুধু এই টুকুই বলবো ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর নেতাকর্মীরা যদি আমাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করে তাহলে আসছে নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থীর জন্য আমি আমার মেধা, জ্ঞান, শ্রম, প্রজ্ঞা সব দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বো।
ইনশাআল্লাহ।