হবিগঞ্জ সদর উপজেলার তেঘরিয়া ইউনিয়নের টঙ্গিরঘাট গ্রামে জমিতে হাস চড়ানোর প্রতিবাদ করার জেড়ে প্রতিপক্ষের হামলায় টেটাবিদ্বসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।এর মধ্যে আশংকাজনক অবস্তায় ১জনকে সিলেট উসমানী মেডিকেল ও অন্যন্যদের হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।সংঘর্ষ চলাকালে বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
আহত সূত্র জানায়, টঙ্গিরঘাট গ্রামের মৃত একরাম উল্লার পুত্র সিরাজ মিয়ার বানিয়াচং উপজেলাধীন পাঠার আগার বিলের হাওরে অন্তত ১৫ ক্ষের ধানের জমি রয়েছে।বুধবার বিকেলে ওই জমিতে টঙ্গিরঘাট এলাকার মামদ মিয়া তার খামারের ৫শত হাস চড়ানো শুরু করেন।
বিষয়টি দেখতে পেয়ে সিরাজ মিয়ার স্কুল পড়ুয়া কন্যা তানজিলা বেগম বাধা দেয়।বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে তানজিলা বেগমকে মামদ মিয়া পিটিয়ে গুরতর আহত করে।
বাড়িতে পৌছার পর বিষয়টি মামদ মিয়াকে তানজিলার পিতা সিরাজ মিয়া জিজ্ঞেস করলে সে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। একপর্যায়ে সে ও তার লোকজন সিরাজ মিয়ার বাড়িতে দেশীয় অস্র নিয়ে অতর্কিত হামলা ভংচুর চালায়। এতে মহিলাসহ অন্তত ১০জন গুরতর আহত হয়।স্হানীয় লোকজন গুরতর আহত অবস্তায় তানজিলা বেগম (১২) পারভিন বেগম (২৮) নুরুল আমিন (৩১) মধু মিয়া (৫০) মায়া বেগম (৫০) মুক্তা বেগম (১৮) আবু সামা ((৩২) আব্দুল মালেক (৩৫) কুতুবউদ্দিন (৫৫) ও আলী (৮) কে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করায়। ভর্তির পর টেটাবিদ্ব আবু সামাকে আশংকা জনক অবস্তায় সিলেট উসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন চিকিৎসক।
সদর হাসপাতালে সিরাজ মিয়া প্রতিনিধিকে জানান হামলাকারীরা তাদের বাড়িঘর পল্লীবিদ্যুতের কয়েকটি মিটার ভাংচুর করে নগদসহ কয়েক লক্ষাধিক টাকার মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যায়।