ভুক্তভোগী ঐ শিক্ষক প্রতিকার চেয়ে রবিবার (২০,জুন) সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযুক্তরা হল, তাহিরপুর উপজেলার পাটাবুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অজয় কুমার দে ও উমেদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানাযায়,গত ২০০৯সালের নিয়োগ প্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উচ্চতর গেট (১০ বছর পুর্তিতে) বাস্থবায়নের জন্য ১২জন শিক্ষকের সাথে মনদিয়াতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সান্জু মিয়া লিখিত ভাবে আবেদন করেন। কিছু দিন পূর্বে জয়পুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) হাদিউজ্জামান উচ্চতর গ্রেড বাস্থবায়নের জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (প্রধান ও সহকারী শিক্ষক সমিতির)সভাপতি অজয় কুমার দে কে ১৫শত টাকা দেয়ার জন্য দাবী করেন। আমি এই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ১২জনের মধ্যে আমাকে বাদ দিয়ে ১১জনের উচ্চতর গ্রেড বাস্থবায়ন করা হয়। এই বিষয়ে জানতে গত ১৪জুন বিকালে শিক্ষা অফিসে গিয়ে অফিস সহকারী শাহ জামালের কাছে আমার উচ্চতর গ্রেড কেন বাস্থবায়ন হল না জানতে চাইলে কক্ষে থাকা উমেদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ আমাকে নানান ভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে। তখন পরিবেশ মারমুকি হওয়ায় চলে আসি।
অভিযুক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির (প্রধান ও সহকারী শিক্ষক সমিতি) সভাপতি ও উপজেলার পাটাবুকা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অজয় কুমার দে অজয় কুমার দে বলেন,আমি লিখিত অভিযোগের বিষয়ে কিছুই জানি না।
উমেদপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ এর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় তার বক্তব্য নেয়া যায় নি।
ভুক্তভোগী মনদিয়াতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সান্জু মিয়া জানান,আমি একজন শিক্ষক একে ত আমার উচ্চর গ্রেড বাস্থবায়ন হয় নি তার উপর কেন টাকা দিলাম না ও জানতে চাওয়ায় আমাকে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনকারীদের বিচার দাবী করছি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রায়হান কবির জানান, আমি একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে আইন গত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে ।