টানা তিন দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (১২ জুলাই) সকাল ১০টায় ব্যাংকে সীমিত পরিসরে লেনদেন শুরু হয়েছে, চলবে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। অন্যান্য আনুষাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য জন্য ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
শুক্রবার ও শনিবার নিয়মিত ছুটির মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে রবিবার বন্ধ থাকায় টানা তিন দিন ব্যাংক লেনদেন বন্ধ ছিল।
মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত ‘বিধি-নিষেধের’ কারণে ব্যাংকে লেনদেন সপ্তাহে এক দিন ও লেনদেনের সময় দেড় ঘণ্টা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ সময়ে ব্যাংকে লেনদেন শুরু হয় সকাল ১০টায় চলে বেলা ৪টা পর্যন্ত। অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ব্যাংক খোলা থাকে ৬টা পর্যন্ত।
সবশেষ ৬ জুলাই এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগের মহা ব্যবস্থাপক আনোয়ারুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি সার্কুলার সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সিইও) কাছে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র-মালিকানাধীন ব্যাংকসমূহের ক্ষেত্রে ব্যাংক ব্যবস্থাপনার বিবেচনায় প্রতিটি জেলা সদরে ও উপজেলায় ১টি করে শাখা খোলা রাখতে হবে। অন্যান্য সব ব্যাংকের ক্ষেত্রে প্রতিটি জেলা সদরে ১টি শাখা খোলা রাখতে হবে এবং জেলা সদরের বাইরে ব্যাংক ব্যবস্থাপনার বিবেচনায় অনধিক ২টি শাখা খোলা রাখা যাবে।
ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের অত্যাবশ্যকীয় বিভাগসমূহ যথাসম্ভব সীমিত লোকবলের মাধ্যমে খোলা রাখতে হবে। ব্যাংকের প্রিন্সিপাল-প্রধান শাখা এবং সব বৈদেশিক বাণিজ্য শাখা (এডি শাখা) সীমিত সংখ্যক অত্যাবশ্যকীয় লোকবলের মাধ্যমে খোলা রাখতে হবে।