বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই সময়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যেত। দীর্ঘ আড়াই বছর বৈশ্বিক মহামারী কোভিড এবং মহামারি পরবর্তী সময়ে যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে পৃথিবীর অধিকাংশ রাষ্ট্রই এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বিশ্বের অনেক দেশের অর্থনীতি ধসে পড়েছে। এই রকম পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংসের লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি একটি গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির নানা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তারা দেশে-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। বিশ্ব অর্থনীতির এই নাজুক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় না থাকলে এদেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়তো। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেছেন।
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৮ নম্বর কাদলা ইউনিয়নের বাতাবাড়ীয়া নুরুল আজাদ কলেজ প্রাঙ্গনে এবং ১১ নম্বর গোহট ইউনিয়নের বলরা বালুর মাঠে ‘দেশের উন্নয়ন ও মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে শেখ হাসিনার অবদান’ শীর্ষক আওয়ামী লীগের উঠান বৈঠকে প্রধান আলোচক হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এসব কথা বলেন।
কচুয়ার ইউনিয়ন ভিত্তিক উঠান বৈঠকগুলোতে আরও বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আইয়ুব আলী পাটোয়ারী, কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, কচুয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাজমুল আলম স্বপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান হাতেম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর যুবলীগের সভাপতি মাহবুব আলম, ১০ নং উত্তর গোহট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন, ৬ নং উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার হোসেন, ৪ নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিব মজুমদার জয়, ১২ নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল মাওলা হেলাল,
১ নং সাচার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জোৎস্না আক্তার, ৯ নং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আহসান হাবিব জুয়েল, ৭ নং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন লিটন,পালাখাল মডেল ইউনিয়নের সভাপতি আহাদ গাজী ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন, চাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের উপ সম্পাদক কামাল পারভেজ মিয়াজী, আওয়ামী লীগ নেতা আহসান হাবীব প্রাঞ্জল, সেন্ট্রাল ওমেনস কলেজের প্রিন্সিপাল শফিকুল ইসলাম, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল মোঃ নজরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা আখতার হোসেন রানা, ১১ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা সোহেল চৌধুরী, কচুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সালাহউদ্দিন সরকার ও যুগ্ম আহ্বায়ক শুভজিৎ দাস, শাকিল মুন্সী, সুজন দাস, মো: রাশেদ, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজসেবক মো: সোহেল মিয়া ও মোহাম্মদ রাজ্জাক, ৮ নং কাদলা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক শফিউল ইসলাম ও যুগ্ম আহ্বায়ক আমির হোসেন, ৮ নং কাদলা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান কাউসার প্রধান, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অনুপ কান্তি টিটু, ১১নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়নের আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নয়ন, ১১ নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কামাল পাশা কাজল ও পূর্ণ চন্দ্র ভৌমিক, ১১ নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাজুল ইসলাম, কচুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম চৌধুরী, ১০নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা বাবু বিজন সরকার, আওয়ামী লীগ নেতা সোহাগ মিয়া, ৮ নং কাদলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রনি ও যুগ্ম আহ্বায়ক রাসেল প্রধান, ১১ নং দক্ষিণ গোহট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মেহরাব হোসেন তারিফ ও যুগ্ম আহ্বায়ক মিরাজ, শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মেহেদী কাজী ও যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ পরান হোসেন রনি প্রমূখ।
উঠান বৈঠকগুলো পরিচালনা করেন শহীদ বণিক (সদস্য থানা আওয়ামী লীগ) ও মাহবুব আলম (সাবেক উপ পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ)।