বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে বছরভিত্তিক রোডম্যাপ করা হয়েছে। ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেমের মাধ্যমে দুই কোটিরও বেশি অফগ্রিড এলাকার লোককে বিদ্যুতের আওতায় আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) ‘কার্বন নিরপেক্ষতা ও সবুজ উন্নয়নের দিকে একটি পথ নির্মাণের লক্ষ্যে দ্য ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর এনার্জি ট্রানজিশন ২০২১’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
স্টেট গ্রিড করপোরেশন অব চায়নার (এসজিসিসি) নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট পাং ঝিয়াওগাংয়ের সঞ্চালনায় এসজিসিসি এবং ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি এজেন্সির (আইআরইএনএ) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে মিশরের বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়কমন্ত্রী ড. মোহামেদ শাকের আল মার্কাবি, জাতিসংঘ মহাসচিবের টেকসই জ্বালানি বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ডামিলুলা ওগুনবিয়ি, ওয়াল্ড এনার্জি কাউন্সিলের মহাসচিব ড. অ্যাঞ্জেলা উইলকিনসন ও এসজিসিসি-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান ঝিন বাওয়ান বক্তব্য রাখেন।
নসরুল হামিদ বলেন, সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার বাড়াতে সরকার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রুফটপ সোলার ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে। ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল চার্জিং ও পরিচালনা গাইডলাইন তেরি করা হয়েছে।
জাইকা জিরো কার্বন নিঃসরণকে উৎসাহিত করতে জ্বালানি ও বিদ্যুতের সমন্বিত মহাপরিকল্পনা প্রস্তুত করার কাজ করছে। ইতোমধ্যে ৮৪৫১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১০টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বাতিল করা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।