সুন্দরগঞ্জ থানার আমলী আদালত ও সুন্দরগঞ্জ থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের মেম্বার হযরত আলীর হতে কলম ব্যাপারীর বাড়ি পর্যন্ত এলজিএসপি- ৩ রাস্তা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চলতি সালের ২৬ জুন রাস্তা সিসিকরণ এর কাজ চলে। তখন মেম্বার হযরত আলীর স্ত্রী মোর্শেদা ও হযরত ছোট ভাই বউ শাহিদা রাস্তা থেকে মাটি কেটে বাসায় নিয়ে যাচ্ছিল। তখন নুরুল ইসলাম এর ছোটো ভাই বউ শাহজাদী বেগম বাধা দেয়। তখন হযরত আলীর ছেলে মোস্তফা আহম্মেদ লাঠি, লোহার রড, শাবল দিয়ে
নুরুল ইসলামের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক এগিয়ে এলে তার বুকে, পিঠে, মাথায়, দুইহাত, পা সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে এগিয়ে এলে আঘাত করে। সে সাথে হযরত আলী লোহার শাবল রাজ্জাকের মুখের ভিতর ঢুকালে শাবলের ধারালো অংশ দিয়ে ঠোটের বা পাশে লেগে রক্ষাক্ত জখম হয়। এতে করে আব্দুর রাজ্জাকের বাবা নুরুল ইসলাম ৬১ বাদী হয়ে হযরত আলী, তার ছেলে সহ বিভিন্ন জনকে আসামী করে চলতি সালের ২৬ জুন সুন্দরগঞ্জ বিজ্ঞ আমলী আদালতে মামলা করলে হযরত আলীরা উক্ত রাস্তার ইট নিজেরা তুলে চাদা বাজীর অভিযোগ তুলে একই গ্রামের আতাউর রহমান পুত্র মঞ্জু মিয়াকে বাদী করে উক্ত রাস্তার ইট তুলে ফেলার মিথ্যা অভিযোগ এনে নুরুল ইসলাম সহ তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করলে নুরুল ইসলাম সহ তার পরিবারের সদস্যরা কিছুদিন জেল খেটে জামিনে বের হয়।
এতে করে নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছে নুরুল ইসলাম পরিবার।
নুরুল ইসলাম সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানান- মঞ্জু মিয়াকে তারা চিনেই না। তারা প্রকৃত ঘটনা খুজে বের করে প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা সহ মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য পুলিশ সুপার সহ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- নুরুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, এরশাদ, শাহজাদি, শখিতন বেগম, মোছা: নুর জাহান বেগম সহ অনেকে।