হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট ও বিদেশে অর্থ পাচারের ঘটনায় জড়িত প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের দেশে ছেড়ে পালানোর বিষয়ে ইমিগ্রেশনের দেয়া তথ্য সঠিক নয়। হাইকোর্টে এমনটা জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আদালতে ইমিগ্রেশন জানিয়েছিল, বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত চিঠি ১৩ ঘণ্টা পর ইমিগ্রেশনে পাঠিয়ে পি কে হালদারকে পালানোর সুযোগ করে দেয় দুদক।
গত ১১ই মার্চ বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন। পি কে হালদার দেশত্যাগ করতে না পারেন সেজন্য ২০১৯ সালের ২২শে অক্টোবর দুদক ইমিগ্রেশন পুলিশকে জানানোর জন্য বিশেষ শাখার সদর দপ্তরকে চিঠি দেয়।
এসবই সদর দপ্তর দুদকের ওই চিঠি হাতে পায় ২৩শে অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৪টায়। ওই দিন বিকেল ৫টা ৪৭ মিনিটে ইমিগ্রেশন পুলিশের সব শাখায় ওই চিঠি পৌঁছে দেয়া হয়। তবে চিঠি পাওয়ার দুই ঘণ্টা ৯ মিনিট আগেই পি কে হালদার বেনাপোল দিয়ে দেশত্যাগ করেন।