1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রতারণার অভিযোগে আরজে নিরব গ্রেফতার

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৮ অক্টোবর, ২০২১

অর্থ আত্মসাতের মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের হেড অফ সেলস আর জে নীরবকে (হুমায়ুন কবির নীরব) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে একদিনের রিমান্ডে পেয়েছে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা পুলিশ।

আজ শুক্রবার ভোরে আদাবর থানা এলাকার নবোদয় হাউজিংয়ের একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার আদালত তার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

আর জে নিরবকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে তেজগাঁও বিভাগের এডিসি হাফিজ আল ফারুক তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় আরজে নিরবের বিরুদ্ধে মামলা করেন এক ভুক্তভোগী। ওই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আর জে নিরবকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।’

এর আগে অনলাইনে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কিউকম কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রিপন মিয়াকে গত ৩রা অক্টোবর গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

জানা গেছে, সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল মাধ্যমে কিউকম সম্পর্কে প্রচার চালিয়ে সাধারণ মানুষকে আকৃষ্ট করতেন আরজে নিরব। আর তার কথায় বিশ্বাস করে সাধারণ মানুষ লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন। তাকে কিউকমের প্রতারণার মাস্টারমাইন্ড মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে গ্রাহকের অর্থ লোপাটের ভয়াবহ চিত্র।

অভিযোগ রয়েছে, ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালি ৯৫০ কোটি, ধামাকা ৭৫০ কোটি, নিরাপদ ৭৮ কোটি, এসপিসি ২৬৮ কোটি, দালাল প্লাস ২০০ কোটি, কিউকম ৪০০ কোটি এবং সিরাজগঞ্জ শপ গ্রাহকের ৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি