পাকিস্তানের কাছে হারের পর দর্শক হয়ে ছিলেন নিউ জিল্যান্ডের এক নম্বর উইকেটকিপার টিম সেইফার্ট। প্রথম ম্যাচের পর পাঁচ ম্যাচ ধরে মাঠের বাইরে থাকা এই কিপার ফিরছেন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফাইনালে।
সেইফার্টকে তার জায়গা ছেড়ে দিতে হয়েছিল ডেভন কনওয়ের হাতে। একজন অতিরিক্ত বোলারের প্রয়োজন ছিল বলে একাদশে রাখা হয় অ্যাডাম মিলনেকে। তাতে কোনো পজিশনে সেইফার্টকে রাখা যায়নি। অবশ্য তার স্থলাভিষিক্ত কনওয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৬ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন।
তবে কনওয়ে ভুল করে বসেন, উইকেট হারানোর হতাশায় মাঠ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ডান হাত দিয়ে ব্যাটে ঘুষি দেন। হাত ভেঙে যায় এবং ফাইনাল থেকে বাদ পড়লেন।
সেইফার্টের দলে ফেরার ব্যাপারটি নিশ্চিত করলেন কোচ গ্যারি স্টিড, ‘আমাদের তো কিপার রাখতেই হবে। তাতে টিম দলে ফিরছে। তারপর আমাদের আক্রমণে ভারসাম্য আনতে হবে।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে এই বিশ্বকাপে একমাত্র ম্যাচ খেলে ৮ রান করেন সেইফার্ট। তবে টি-টোয়েন্টিতে তার সমৃদ্ধশালী ক্যারিয়ার। ৩৬ ম্যাচে সর্বোচ্চ রান অপরাজিত ৮৪, পাঁচটি হাফ সেঞ্চুরি ও ৩৭টি ছয়।