সেদিনই প্রথম স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখেছিলেন তামিলা। মাঠের এতো এতো ফুটবলারের মধ্যে সোহেলের খেলা আলাদাভাবে ভালো লেগেছিল তার। পরে ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে প্রথমে সোহেল রানার বন্ধু হন তামিলা। পরে গড়ে উঠে প্রেমের সম্পর্ক।বিয়ের পর সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন সোহেল রানা। তিনি বলেন, “সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন। সব সময় এক সাথেই থাকতে চাই আমরা।”
ফেসবুকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে প্রথমে ফুটবলার সোহেল রানার বন্ধু হন তামিলা। প্রথম দিকে তামিলার সেই ফেসবুক আইডিকে ‘ফেক আইডি’ ভাবতেন সোহেল রানা। তবে তামিলার কাছ থেকে আসা মেসেজগুলো ঠিকই মনোযোগ দিয়ে পড়তেন তিনি। ফেসবুকে ছয় মাসের পরিচয় শেষে ধানমন্ডির এক রেস্তোরাঁয় তারা দেখা করেন। প্রথম দেখাতেই তামিলাকে ভালো লেগে যায় সোহেলের। এরপরই প্রেম! ছয় বছরের প্রেম পূর্ণতা পেয়েছে বিয়ের মাধ্যমে। রবিবার দুপুরে ধানমন্ডির এক রেস্তোরাঁয় সোহেল ও তামিলার বিয়ে সম্পন্ন হয়।