বগুড়া জেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বাংলাদেশের সবচাইতে নির্যাতিত নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। হাজার হাজার ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা ৫আগস্ট দ্বিতীয় বার স্বাধীনতা পেয়েছি। মিথ্যা মামলা দিয়ে খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে দেশে ফিরতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছে। আরাফাত রহমান কোকোকে নির্যাতন করে মৃত্যুার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে বিদেশে যেতে রাজি হন নাই। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আমরা প্রধান উপদেষ্টা ডা. ইউনুসকে যৌতিক সময় দিতে চাই। দ্রুত সংস্কার শেষে করে নিদর্লীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন। জনগনের সরকার ছাড়া সব সংস্কার সম্ভব নয়। শেখ হাসিনার দেশের মানুষের বাক স্বাধীনাতা বন্ধ করে দেশে আইনের শাসন ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। দেশে সংবাদপত্র ও মিডিয়ার স্বাধীনতা বন্ধ করেছে। শেখ হাসিনা অহংকার করে বলেছিল ৪১সাল পর্যন্ত তারা ক্ষমতায় থাকবে। আওয়ামীলীগের নেত্রী শেখ হাসিনা তার নেতাকর্মীকে বিপদে রেখে পরিবার নিয়ে ভারতে পালিয়ে গেছে। বগুড়া সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মিজানের হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন বগুড়ায় আজও অনেক সন্ত্রাসীরা ঘোরাফেরা করছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে।
(৩০ অক্টোবার বুধবার) ঐতিহাসিক আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে বগুড়া শহর বিএনপি আয়োজিত কর্মী সমাবেশে সভাপতিত্বে করেন শহর বিএনপির সভাপতি এ্যাড. হামিদুল হক চৌধুরী হিরু। শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি’র পরিচালনায় কর্মী সমাবেশে অনান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য একেএম মাহবুবর রহমান, জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা, জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, বিএনপি নেতা আলী আজগর তালুকদার হেনা, জয়নাল আবেদীন চান, আহসানুল তৈয়ব জাকির, এম আর ইসলাম স্বাধীন, মাফতুন আহমেদ খান রুবেল, এ্যাড. আব্দুল বাছেদ, শহীদ উন নবী সালাম, কেএম খায়রুল বাশার, জাহিদুল ইসলাম হেলাল, শেখ তাহাউদ্দিন নাহিন, জেলা যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম, আবু হাসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সরকার মুকুল, রাকিবুল ইসলাম শুভ, মহিলাদলের নাজমা আক্তার, জেলা ছাত্রদলের হাবিবুর রশিদ সন্ধান, এমআর হাসান পলাশ।