রাজধানীর গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে তরুণীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গুলশান থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ আনা হয়েছে। এতে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে আসামি করা হয়।
কলেজ ছাত্রী মুনিয়ার আত্মহত্যা পরোচনার মামলায় প্রধান আসামী সায়েম সোবহান আনভীর এখনো গ্রেফতার হয়নি। বিশ্ময় প্রকাশ করেছেন আইনজীবি সিদ্দিকা। মুনিয়ার মামলার বাদি তার বড় বোন নুসরাত ৭১ টিভিতে বলেছেন, তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে তাকে নামে বেনামে হুমকি দেয়া হচ্ছে। তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে মামলার প্রধান আসামীর গ্রেফতার দাবি করেন। বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি মস্ত বড় মানুষ।
৭১ টিভির এমন প্রশ্নের জবাবে, সাংবাদিক রেজওয়ানুল হক বলেন, বাস্তবতা হলো সত্যিই তারা বড়। বাস্তবতা মেনে নিয়েই বলতে হবে, মামলা হয়েছে বেশি সময় হয়নি ধষ্য হারনোর মতো সময় এখনো হয়নি। আইনজীবি সিদ্দিকা বলেন, এ মামলার প্রধান আসামীকে আইনের আওতায় আনা অতিব জরুরি। গ্রেফতার করার কোন সময় নাই যে কোন সময় গ্রেফতার করা জরুরি। কেন গ্রেফতার হচ্ছেনা বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন সাংবাদিক মানোষ ঘোষ। সাংবাদিক রুপার প্রশ্ন আর্দশ আইন বড় রাষ্ট্র বড় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকার বড় এর চেয়ে বড় শক্তি আর হতে পারেনা। সাদামাটা আমরা এটাই বুঝি।পাঁচ দিন হয়ে গেলেও মুনিয়ার আত্মহত্যার ঘটনায় মালমালার প্রধান আসামী সাযেম সোবাহান আনভীরের খোজ মিলছে না। ইতিমধ্যে তার পুরো পরিবার দেশ ত্যাগ করেছে।
আদালতের নিষেজ্ঞার কারনে বিদেশী ভাড়া করা বিমানে, মুনিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামী সাযেম সোবহান আনভীর ইমিগ্রেশন ক্রস করে বিমানে উঠতে পারেননি। তিনি দেশেই আছেন কিন্তু সাংবাদিক পুলিশ গোয়েন্দারা তাকে খুজে পাচ্ছে না। এত মস্তবড় শক্তিশালী ক্ষমতাশীল মানুষ সবার নজর এড়িয়ে চলছেন। এটা মানতে না রাজ আইনজিবী ।