দেশে করোনাভাইরাসের টিকা আসার পরই বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে ২ হাজার টিকার আবেদন করেছিল বিভিন্ন লিগের ক্লাব, জাতীয় দল, নারী ফুটবল ও তাদের অফিসিয়ালদের জন্য।
৪০ বছরের বেশি বয়সী নাগরিকরা যে যার মতো করেই টিকা গ্রহণের আবেদন করতে পারেন। বাফুফের আবেদন ছিল ৪০ বছরের নিচের খেলোয়াড় ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের টিকা দেয়ার জন্য। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বরাদ্দ দিয়েছে ৭০০ টিকা।
এক সপ্তাহ আগের থেকেই বাফুফের তত্ত্বাবধানের এই টিকা নেয়া শুরু করেছেন জাতীয় দলের ফুটবলার থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা। বাফুফের বিদেশি কোচিং স্টাফের সদস্য আগে নিয়েই ছুটিতে গেছেন। এখন নিয়েছেন কোচ পারভেজ বাবু, আমিন রানা, শাহাজউদ্দিন টিপু, নারী ফুটবলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন, মাহবুবুর রহমান লিটু, অনন্যা ও বাফুফের হেড অব ওমেন্স ফুটবল সুইনু প্রুসহ অনেকে।
বাফুফে সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ, গ্রাসরুট ম্যানেজার হাসান মাহমুদ, হেড অব সিএমএস, শহিদুল ইসলাম লিমনসহ আরও কয়েকজন কর্মকর্তা করোনার টিকা নিয়েছেন। ফুটবলারদের মধ্যে সোহেল রানা, রায়হান হাসান, মামুনুল ইসলাম, জুয়েল রানা, আশরাফুল ইসলাম রানারাও করোনার টিকা নিয়েছেন।
বাফুফের দেয়া ৭০০ জনের তালিকার মধ্যে থেকে বয়স ৪০ বছরের কম হওয়া ৪২০ জনের আইডি কার্ডের লক খুলে দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এখন তারা নিজেদের মতো করে সুবিধাজনক স্থান থেকে টিকা নিচ্ছেন।