বর্তমান সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী বালু বা মাঠি উত্তোলন করতে স্হানীয় জেলা প্রশাসকের অনুমতি প্রয়োজন হয়।কিন্তু জেলা প্রশাসকের অনুমতি না নিয়েই বানিয়াচং উপজেলার কাগাপাশা ইউনিয়নের বগির হাওর থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করছে ওসমান সহ একদল লোক এতে হাজার কৃষকের জমি ক্ষতি সাধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।স্হানীয় সূত্রে জানায়, উপজেলার বগির হাওরে কয়েক হাজার হেক্টর ধানী জমি রয়েছে।সেই জমিতে চাষাবাদ করে লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে জিবিকা নির্বাহ করে আসছে।জমি থেকে মাঠি উত্তোলনের ফলে জমি নিচু হয়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশংকা করছে স্হানীয় কৃষকরা। স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ জানান, বাতা কান্দি গ্রামের মৃত খতিব উল্লাহর পুত্র নেতা নামধারী উসমান মিয়া তার লোকজন দিয়ে বগি হাওর থেকে ৬/৭মাস ধরে দুটি ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তেলন করে আসছে।এতে যেমন সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব। এলাকার কয়েকজন কৃষক জানান, ওসমান এতদিন যাবত অবৈধ ভাবে মাঠি উত্তোলন করলেও রহস্যজনক কারনে কোন প্রদক্ষেপ নেয় নি স্হানীয় প্রশাসন। অনতিবিলম্বে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ওসমানের বিরুদ্ধে শাস্তি দাবী করেন স্হানীয় কৃষকেরা। এদিকে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তপন দত্ত বালু মহালের লোকজনদের কাছ থেকে মোটা অংখের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা না দিলে ঐ এলাকায় শুরু হয় মোবাইল কোর্ট।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে পত্রিকার সাংবাদিক তথ্য প্রদান করলে তথ্য মতে গত ৩/১১/২০২১ ইং তারিখে সহকারী কমিশনার(ভূমি) বানিয়াচং একদল পুলিশ সহ ঐ এলাকায় মোবাইল কোর্ট এর মাধ্যমে অভিয়ান চালায় অভিযানে কুশিয়ারা নদীতে কয়েকটি মেসিন দেখতে পান ও ওসমান গং দুই ব্যক্তির নাম তালিকা করলে ও রহশ্যজনক কারনে কোন মামলা ও জরিমানা করা হয়নি।