বাহুবলে মাদক ব্যাবসার প্রতিবাদ করায় এক গৃহবধুকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে এক দুবৃত্ত। গুরতর আহত অবস্তায় তাকে প্রথমে বাহুবল স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স পরে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল ও সিলেট উসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়।এ ঘটনার পর মাদক ব্যাবসায়ী কবল থেকে এলাকার যুব সমাজকে বাচাতে পুলিশ সুপার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ওই উপজেলার ৫ নং লামাতাশি ইউনিয়নের তারাপাশা গ্রামে মৃত আহমদ আলীর পুত্র আব্দাল মিয়া নামে এক ব্যাক্তি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মদ,গাঁজা,ও নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন ও বিক্রি করে আসছে।যার ফলে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংশের পথে।স্হানীয় মানুষ প্রতিবাদ করলে উল্টো তাদের অত্যচার নির্যাতন করতে থাকে।আব্দাল মিয়া গ্রামের একদল যুবকদের নিয়ে গড়ে তুলেছে মাদকের আস্তানা।এতে করে এলাকায় অসামাজিক কার্যকলাপ সহ চুরি চিন্তাই বৃদ্বি পেয়েছে।গত ৬ ফেব্রয়ারী আব্দালের প্রতিবেশী রফু মিয়ার স্ত্রী খায়রুন্নেছা (৩৮) বিষয়টির প্রতিবাদ করলে তাকে অতর্কিত ভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে।পরে তার শোর চিৎকারে স্হানীয় লোকজন এসে উদ্ধার করে বাহুবল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল নিয়ে যায়।সেখানে চিকিৎসার কোন উন্নতি না হওয়ায় আশংকাজনক অবস্তায় সিলেট উসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে খায়রুল নেছা মৃত্যু পথযাত্রি তার প্রতিবন্দী মেয়ে ও ছোট বাচ্চাদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তার স্বামী পেরালাইসেস রোগী রফু মিয়া।
গ্রামের স্থানীয় জন সাধারনরা মাদক বন্ধ ও গ্রামের যুব সমাজ ধ্বংস কবল থেকে বাচাঁনোর জন্য ইউ/ পি মেম্বারের মাধ্যমে হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার বরাবরে এক লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। একই সাথে অনুলিপিটি প্রশাসনিক বিভিন্ন দপ্তরে প্রেরন করা হয়েছে।