1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

বিআরটিএর দূর্নীতি আর স্বেচ্ছাচারিতায় অতিষ্ঠ সেবাগ্রহীতারা

কোহিনুর সুলতানা মিতু
  • আপডেট : সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দালালের দৌরাত্ম্য আর মানুষের হয়রানির আরের নাম মিরপুর বিআরটিএ(বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ)।বিআরটিএ কে ঘিরে সক্রিয় একাধিক দালালচক্র।

বিআরটিএ তে দালালের স্বর্গরাজ্য নতুন কিছু নয়,কিন্তু দিনদিন লাগামহীন ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে দালালের দৌরাত্ম্য।  দালাল-কর্মকর্তারা মিলে প্রতি মাসে অবৈধভাবে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি টাকা।

ভুক্তভোগী এক সেবাগ্রহীতা দৈনিক জাতীয় অর্থনীতিকে জানান,বিআরটিএ কার্যালয়ে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনো সেবা মেলে না। দালাল ছাড়া কাজ করতে গেলে হয়রানি ও ভোগান্তির শেষ থাকে না।

অনুসন্ধানে জানা গেছে,মোটরসাইকেলের লাইসেন্সের ক্ষেত্রে ব্যাপক বাণিজ্য করছে দালালচক্র। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হলেও প্রতি লাইসেন্সের ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা নেয় তারা।আর একবার যদি বুঝতে পারে লাইসেন্স তার অনেক দরকার তাহলেতো কোন কথাই নেই,তারা সাথে সাথে তাদের টার্গেট ঠিক করে নেয়।উল্লেখ্য,যেখানে বাইকের সরকারি লাইসেন্স ফি আড়াই হাজার টাকার মতো।

এসকল দালালদের তৎপরতা চলে বিআরটিএ’র একশ্রেণির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীর যোগসাজশে।

দালালের সহযোগিতায় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গড়ছে সম্পদের পাহাড়।

বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স, মোটরযান রেজিষ্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ সর্বক্ষেত্রে এ কার্যালয়ে দালাল ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঘুষ বানিজ্যের এক প্রকার প্রতিযোগিতা চলে। কার্যালয়টির অনিয়ম-দুর্নীতি যেন দেখার কেউ নেই..!

 

প্রতিদিন ড্রাইভিং লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দিতে আসেন কয়েক হাজার মানুষ, অনেক সময় কাগজ জমা নিলেও বিআরটিএ অফিসে মোটাঅঙ্কের ঘুষ দিতে হয় বলে দাবি করছেন ভুক্তভোগীরা।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি