এই কারণে নাতি মিরাজ ও সামসুন্নাহার গত ২১ মে ভোলা সদরে গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। পরে একই দিন নাতি ও দাদিকে কাজির মাধ্যমে আবারও বিয়ে পড়ানো হয়। পরে মিরাজ তার দাদির বাড়িতে থাকতে শুরু করেন।মিরাজের বাবা মো. জসিম উদ্দিন জানান, বিষয়টি এলাকায় সমালোচনা শুরু হলে মঙ্গলবার গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে আমরা বিয়ের বিষয় নিয়ে বসি। পরে উভয়ের সম্মতিতে বিচ্ছেদ হয়েছে।
হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাজার এলাকার বড় মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. মুছা জানান, দাদি-নাতির বিয়ে শরিয়তে জায়েজ নেই। মঙ্গলবার স্থানীয় আলেম, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয়রা মিলে তাদের নিয়ে আলোচনায় বসেন। শরিয়তের হুকুমের বিষয়টি তাদের বুঝিয়ে বলার পর তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পারেন। পরে সবার সামনে সংসার বিচ্ছেদ করে দুই জনই নিজেদের আলাদা বাড়িতে চলে যান।