1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন

বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়ে ও আপিল আবেদন থেকে যাচাই বাছাই না মজ্ঞুর

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩

সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫২ বছর হলো কিন্তু যাদের হাত ধরে দেশ  স্বাধীন হয়েছে। তাদের স্বীকৃতির প্রক্রিয়া এখনো বিতর্কমুক্তি হয়নি। কিন্তু প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের ও তাদের কবর চিহ্নিত করা সম্ভাব। কবর চিহ্নিত না হওয়া এমনই এক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ গ্রামঃ বাগমারা, পোষ্টঃ মঙ্গলকাটা, জেলা- উপজেলাঃ সুনামগঞ্জ জেলা আওতাধীন মা বাবা রেখে বঙ্গবন্ধুর  ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ঝাপিয়ে পড়েন আব্দুল মজিদ। দেশ স্বাধীন হওয়ার পড় থেকে এই পর্যন্ত আব্দুল মজিদ মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তকরন হিসাবে স্বীকৃতি পাননি মজিদ। মজিদরে পুত্র সন্তান আব্দুল আউয়াল এখন তার বাবার কবরের সৃতি ধরে রেখে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন এবং উপজেলা সুনামগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা প্রশাসন কাছে গিয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে সুনামগঞ্জ জেলার বাগমারা গ্রামের সন্তান মজিদ ৫নং সেক্টর কর্মরত ছিলেন এবং সুনামগঞ্জ জেলার মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে মজিদের কবর পাকা করনে উপজেলা প্রশাসন সরকারী খরচে। এখন পযর্ন্ত মজিদের কবর বাগমারা গ্রামে সৃতি এলাকার বিরাজমান রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা মজিদের ছেলে আওয়াল বলেন আমি আমার বাবার মুক্তিযোদ্ধা তালিকাকরন হিসাবে আবেদন করি যাহা আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সুপারিশ করা হয়নি অথার্ৎ খ ও গ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত  হয়েছে এবং আপিল আবেদন করা পর ২৭-১০-২০২০ আমাকে নোটিশ করেন আমি ২৭-১০-২০২০ তারিখ সকালে ৯.০০ ঘটিকা সুনামগঞ্জ জেলার মুক্তিযোদ্ধা সাক্ষীগনসহ উপস্থিত হই। কিন্তু পরে জামুকা জানতে পারিলাম যে আমার আপিল আবেদন না মঞ্জুর হয়েছে। এসব ছাড়া ও রেকর্ড অফিসের অনেক প্রমানদি থাকলে ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে রাষ্টের তালিকায় নাম নেই মজিদের। উত্তরোধিকারী রেখে যাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান আবদুল আউয়াল বলেন আমার বাবার মুক্তিযোদ্ধা প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজ পত্র হারিয়ে যাওয়ার কারনে আপিল সময় কাগজ পত্র উপস্থাপনা করতে পারি নাই। আমার পিতা মারা যাওয়ার পর নানা সংকটে মধ্যে দিয়ে সংসার চালাতে হচ্ছে। বুঝ হওয়ার পর থেকে বাবার কবর ধরে মুক্তিযোদ্ধা থানা কমান্ডার সহ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছি। কিন্তু কেউ কোন সহযোগিতা করে নেই বরং আমাকে ভুয়া কাগজপত্র আমাকে দিয়েছে। যা দিয়ে আমার কোন কাজ হয়নি। ৫২ বছরে ও একজন মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি না পাওয়া দুর্ভোগ  জনক বলে মনে করেন তার পরিবার বর্গ। আব্দুল আউয়াল বলেন জামুকা আবার আবেদন করা হয়েছে যাহা সুষ্ট তদন্ত করে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি  দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন, সুনামগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী কর্মকতা ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, থানা কমান্ডার কে সহযোগিতা করার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছেন মৃতঃ মজিদের পরিবার, এলাকাবাসী ও বাগমারা গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা গনেরা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি