1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ অপরাহ্ন

ভোলার তেতুলিয়া নদীর ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে বাড়ি-ঘর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪

মোঃআলাউদ্দিন জেলা প্রতিনিধি ভোলাঃ উপকূলীয় জেলা ভোলায় প্রমত্তা তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছে ভেদুরিয়া ইউনিয়ন। গত এক মাসে ওই ইউনিয়নের চর ভেদুরিয়া ও মধ্য ভেদুরিয়া গ্রামের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের অর্ধ শতাধিক ঘরবাড়ি তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে ভেদুরিয়া গ্যাসফিল্ড, ভোলা টেক্সটাইল কলেজ, ব্যাংকেরহাট কলেজ, ভেদুরিয়া লঞ্চঘাটসহ বেশ কয়েকটি স্কুল, কলেজ, মসজিদ ও মাদ্রাসা।

ভোলা জেলার অন্যতম প্রবেশপথ ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট। এই লঞ্চঘাট থেকে চর চটকিমারা খেয়াঘাটের পরে প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকা দীর্ঘদিন ধরে তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নদী গর্ভে হারিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ জনপদ। ভিটিমাটি হারিয় নিঃশ্ব হয়ে গেছে অনেক পরিবার।

স্থানীয়রা জানান, গত এক মাসে অর্ধশতাধিক ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ইতিমধ্যেই ভাঙনের মুখে পড়ে ঘরবাড়ি নদীর পাড় থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছেন অনেকে।
দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছরের ও বেশি সময় ধরে তেঁতুলিয়ার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। তেঁতুলিয়া নদীর সংস্কার না হওয়ায় আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে তেঁতুলিয়া নদী। আর দিন দিন ছোট হয়ে আসছে ভেদুরিয়া এলাকা। ইতিমধ্যে এখানকার অসহায় মানুষগুলো হারিয়েছে তাদের বসতভিটাসহ আবাদি জমি।
বর্তমানে নদীর তীরবর্তী যে সব পরিবার বসবাস করছে তাদের দিন কাটচ্ছে চরম আতংকের মধ্যে। তেতুলিয়া নদীর ভাঙনের ফলে নদী সংলগ্ন রাস্তা, মসজিদ, বসতবিটা ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীনের পথে। অনেক পরিবার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে সহায় সম্পত্তি হারিয়ে অসহায় জীবন যাপন করছেন।
তেতুলিয়া নদীর এই ভাঙ্গন রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
পানিউন্নয়ন বোর্ড জানান, দীর্ঘদিন ধরে তেঁতুলিয়া নদী ভাঙ্গছে। এই ভাঙ্গন রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
উপকূলীয় জেলা ভোলায় প্রমত্তা তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছে ভেদুরিয়া ইউনিয়ন। গত এক মাসে ওই ইউনিয়নের চর ভেদুরিয়া ও মধ্য ভেদুরিয়া গ্রামের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের অর্ধ শতাধিক ঘরবাড়ি তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। হুমকির মুখে রয়েছে ভেদুরিয়া গ্যাসফিল্ড, ভোলা টেক্সটাইল কলেজ, ব্যাংকেরহাট কলেজ, ভেদুরিয়া লঞ্চঘাটসহ বেশ কয়েকটি স্কুল, কলেজ, মসজিদ ও মাদ্রাসা।
ভোলা জেলার অন্যতম প্রবেশপথ ভেদুরিয়া লঞ্চঘাট। এই লঞ্চঘাট থেকে চর চটকিমারা খেয়াঘাটের পরে প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকা দীর্ঘদিন ধরে তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নদী গর্ভে হারিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ জনপদ। ভিটিমাটি হারিয় নিঃশ্ব হয়ে গেছে অনেক পরিবার।

স্থানীয়রা জানান, গত এক মাসে অর্ধশতাধিক ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ইতিমধ্যেই ভাঙনের মুখে পড়ে ঘরবাড়ি নদীর পাড় থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছেন অনেকে।
দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছরের ও বেশি সময় ধরে তেঁতুলিয়ার ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। তেঁতুলিয়া নদীর সংস্কার না হওয়ায় আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে তেঁতুলিয়া নদী। আর দিন দিন ছোট হয়ে আসছে ভেদুরিয়া এলাকা। ইতিমধ্যে এখানকার অসহায় মানুষগুলো হারিয়েছে তাদের বসতভিটাসহ আবাদি জমি।
বর্তমানে নদীর তীরবর্তী যে সব পরিবার বসবাস করছে তাদের দিন কাটচ্ছে চরম আতংকের মধ্যে। তেতুলিয়া নদীর ভাঙনের ফলে নদী সংলগ্ন রাস্তা, মসজিদ, বসতবিটা ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীনের পথে। অনেক পরিবার নদীগর্ভে বিলীন হয়ে সহায় সম্পত্তি হারিয়ে অসহায় জীবন যাপন করছেন।
তেতুলিয়া নদীর এই ভাঙ্গন রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

ভোলার নির্বাহী প্রকৌশলী, পানিউন্নয়ন বোর্ড, মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, দীর্ঘদিন ধরে তেঁতুলিয়া নদী ভাঙ্গছে। এই ভাঙ্গন রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
দ্বীপজেলা ভোলার চারদিকেই নদী। উত্তরে ইলিশা, পুবে মেঘনা, পশ্চিমে তেতুলিয়া এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। সহজেই যাতে জোয়ারের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করতে না পারে এ জন্য জেলার চারপাশে ২৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। এছাড়া ভাঙ্গন রোধে অধিকাংশ এলাকাতেই সিসি ব্লকবাঁধ দেওয়া হয়েছে।
ভেদুরিয়া এলাকায় ২.৫ কি. মি., শিবপুর ৪ কি.মি., গঙ্গাপুর ৫ কি.মি, সাচরায় দেড় কিলোমিটার অধিক ভাঙ্গন কবলিত।
এই এলাকাগুলোতে স্থায়ী ব্লকবাঁধ দেওয়া হলে দ্বীপজেলা অনেকটাই সুরক্ষিত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি