1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

মাটির নিচের ড্রামে মিললো ৫ লাখ ইয়াবা

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২ অক্টোবর, ২০২১

বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার উত্তর পালং এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫ লাখ ইয়াবার একটি বড় চালান আটক করেছে র‌্যাব। বিপুল পরিমাণ এ ইয়াবা মিয়ানমার থেকে এনে মাটির নিচে ড্রামের ভেতর লুকিয়ে রেখেছিল ইয়াবা কারবারিরা। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে র‌্যাব। জব্দ করা ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ১৫ কোটি টাকা।

শুক্রবার (১ অক্টোবর) চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় র‌্যাব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এম এ ইউসুফ।

তিনি বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মাদক কারবারিরা টেকনাফ থেকে সাগর পথে ইয়াবা পাচার না করে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বান্দরবানের আলীকদম ও লামার দুর্গম পাহাড়ি পথ ব্যবহার করেছে। পরে চকরিয়া ও চট্টগ্রাম হয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে এসব ইয়াবা। এরপর এসব পথে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়।

র‌্যাব-৭ এর অধিনায়ক বলেন, এক পর্যায়ে গোপন সংবাদে জানতে পারি, মাদক কারবারিরা ইয়াবার একটি বড় চালান মিয়ানমার থেকে এনে বান্দরবানের আলীকদম থানার উত্তর পালং পাড়া এলাকায় মজুত করেছে। এরপর অভিযান চালিয়ে মো. মনির (২৩) ও মো. সাইফুল ইসলাম (১৯) নামে দুজনকে আটক করা হয়। তাদের হাতে থাকা ব্যাগের ভেতর থেকে ৪৯ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্য মতে, উত্তর পালং পাড়ার একটি বাড়ির পেছনে মাটির নিচে বিশেষ কায়দায় রাখা ড্রামের ভেতর থেকে আরও ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, আটক মো. মনির ও তার আরও দুই ভাই মিলে পার্বত্য অঞ্চলে মাদক কারবারিদের সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। বাকি দুজন গোয়েন্দা নজরদারিতে রয়েছে। তাদেরকেও দ্রুত গ্রেফতার করা হবে।

তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তিরা জানিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ফাঁকি দেওয়ার জন্য তারা এখন টেকনাফের সাগর পথ ব্যবহার করে না। নতুন করে বান্দরবানের পাহাড়ি পথ ব্যবহার করে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান দেশে নিয়ে আসে। পরে তা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মাদক কারবারিদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি