নোয়াখালী জেলা জজকোট। মাসুদ রানা জেলা জজের স্টোনো গ্রাফার টাকা ছাড়া ফাইল নাড়াতে চান না তিনি্।অবৈধ-বেআইনী অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করে তিনি টাকা আদায় করেন। সাধারন মানুষ থেকে উকিল কেউই তার কবল থেকে রক্ষা পাননা। তার বিরুদ্ধে আদালত পাড়ায় বিস্তর অভিযোগ। লিখিত অভিযোগ পড়ছে সুপ্রিম কোটের রেজিষ্ট্রারের দপ্তরে আইন সচিবের দপ্তরে জেলা জজ দপ্তরে ও অভিযোগ পড়েছে। অভিযোগের মাধ্যে উল্লেখযোগ্য জেলা জজের কোনো আদেশের কপি কিংবা তথ্য পেতে হলে মাসুদ রানাকে ১০০০/১৫০০ টাকা দিতে হবে।টাকা না দিলে কপি বা তথ্য মিলবে না।জমিনের বাবদ জমা দিতে গেলে ৮০০/১৫০০ টাকা রানাকে দিতে হয় সেবাগ্রহতাকে। এ ছাড়া নকল বিভাগে ও রানার দৌরাত্ব চলছে। নকল নবিসদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিতে হয় রানাকে।বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে জেলা জজের কাছে আইনজীবিগন দেখা করতে চইলে মাসুদ রানা ছাপ জানিয়ে দেন।যে,জজ স্যার দেখা করবেন না। নানান অজুহাত তুলেন্। মাসুদ রানা কেবল উল্লেখিত খাতে বাড়তি টাকা আদায় করে শেষ নেই। আদালত পাড়ায় নতুন আয়ের খাত বের করে লাক্ষ লাক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।