ময়নাতদন্ত সূত্রে জানা গেছে মুনিয়া অন্তসত্বা ছিল। মুনিয়ার আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলার একমাত্র আসামি বসুন্ধরার এমডি সায়েম সোবহান আনভীর। মুনিয়ার বড় বোন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মামলা করেছে। কিন্তু এই ঘটনা অগ্রগতি সম্পর্কে কেউ কিছু জানেন না। গুলশান পুলিশের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তারা মুনিয়া আত্মহত্যার মামলা প্রসঙ্গে কোন তথ্য দেয়নি। তাদের নাকি এ মামলা সম্পর্কে কথা বলা বারন। এদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সূত্রে জানা গেছে, মুনিয়ার ময়না তদন্তে প্রতিবেদনে অন্তসত্বার আলামত পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। এমনকি বিভিন্ন পত্রিকার রির্পোটারগন অবহিত বলে একজন রিপোর্টার জাতীয় অর্থনীতিকে বলেছেন।