1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

যত্রতত্র নির্মাণ সামগ্রী রাখলে এক বছরের দণ্ড বা ১ লাখ টাকা জরিমানা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১

নির্মাণ সামগ্রী ফুটপাতসহ যত্রতত্র ফেলে রাখলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের মুখে পড়তে হবে। সম্প্রতি এমন শাস্তির বিধান রেখে ‘পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-১৯৯৭’ সংশোধন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।

‘কোনো অবকাঠামো নির্মাণ, পুনর্নির্মাণ, মেরামত বা সংস্কার কাজে সৃষ্ট বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ’ শিরোনামে একটি নতুন বিধি যুক্ত করা হয়েছে সংশোধিত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালায়।

বিধিমালায় বলা হয়েছে, একই অপরাধ ফের করলে শাস্তি হবে দ্বিগুণ। নির্মাণ সামগ্রী ঢেকে না রাখলে বা ঢেকে পরিবহন না করলেও একই শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
সংশোধিত বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, নির্মাণ স্থলে যথাযথ অস্থায়ী ছাউনি বা বেষ্টনী স্থাপনসহ নির্মাণাধীন ভবন ঢেকে রাখতে হবে। সব ধরনের নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, রড, সিমেন্ট, ইত্যাদি) আবৃত বা ঢেকে রাখতে হবে। নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইট, ময়লা-আবর্জনা ইত্যাদি) পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রাক, ভ্যান বা লরি আবৃত বা ঢেকে পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হবে।

এছাড়া মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইট, ময়লা-আবর্জনা, ইত্যাদি পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রাক, ভ্যান বা লরির চাকার কাদা-মাটি বা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করে রাস্তায় চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইত্যাদি) রাস্তায়, ফুটপাতে বা যত্রতত্র ফেলে রাখা যাবে না বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।

সংশোধিত বিধিমালায় বলা হয়, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই বিধান লঙ্ঘন করলে প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। পরবর্তী প্রতিবারের অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি