লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন ক্ষমতা শীল অপরাধ চক্রয় কারীদের শেষ করে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে প্রমাণ করে বুঝিয়ে দিলেন আইনের উদ্ধে কেউ নয় সন্ত্রাসী হাত আইনের হাত থেকে বড় নয় তায় সে যে কেউ হোক না কেনো তাঁকে আইনের আওতায় আসতে হবে। অপরাধ কারী হাতে, হাত কড়াই মানায়, ভালোবাসা নয়, অপরাধীর সাথে যুক্ত হওয়ায় মানি হচ্ছে সমান অপরাধ চক্র কারী। লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসীম উদ্দীন তা বুঝিয়ে দিলেন, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদকাসক্তি, ক্ষমতা শীল ব্যক্তিদের কে।
তিনি মাদকদ্রব্য, অস্ত্র উদ্ধার করে, ওয়ারেন্টের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার করেন। এবং বিট পুলিশিং এর মাধ্যমে পুলিশি সেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দেওয়া ও কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রনসহ সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে অবদান রাখায় লক্ষ্মীপুর জেলায় শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে ইনচার্জ (ওসি) নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
জেলা পুলিশ লাইন্স ড্রিল সেডে মাসিক কল্যাণ সভায় তাকে শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষনা করেন পুলিশ সুপার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান।পরে মানবিক কাজের স্বীকৃতি ও জেলা পুলিশে বিশেষ অবদান রাখায় এবং করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রনে দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের অবদান রাখায় তার হাতে শ্রেষ্ঠত্বের সনদপত্র ও পুরস্কার প্রদান করা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ মো. রিয়াজুল কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মংনেথোয়াই মারমা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মিমতানুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (রামগতি সার্কেল) মারুফা নাজনীন, সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুর সার্কেল) স্পিনা রাণী প্রামানিকসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।
এছাড়া উক্ত সভায় সদর থানার সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. নুরুল করিম চৌধুরী ৫ম বারের মত লক্ষ্মীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাকেও শ্রেষ্ঠত্বের সনদপত্র ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসীম উদ্দীন বলেন, সদর থানায় যোগদানের পর থেকে এই এলাকার আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছি। অপরাধী যে দল বা গোষ্ঠীর হউক না কেন আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছেনা। এ ছাড়াও সন্ত্রাস, মাদক, নিয়ন্ত্রনে তিনি সকলের দোয়া চেয়ে সহযোগিতা কামনা করেন।