যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেছেন, বিএনপি-জামাত আবারও এই বাংলাদেশকে নিয়ে, আমার প্রিয় নেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে। তারা যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ এর নেতৃত্বে আমরা যুবলীগের প্রতিটি নেতা-কর্মী তাদের সকল ষড়যন্ত্রের কবর রচনা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো। বাংলাদেশের উন্নয়নের স্বার্থে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবো।
রোববার (১ আগস্ট) বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল এর নির্দেশে শোকাবহ আগস্টের মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ১১টায় দক্ষিণ মুগদা মাদ্রাসা মসজিদ, মাদবর গলির সামনে ৫০০ অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী (চাল, ডাল, তেল, লবণ, আল, পেঁয়াজ) বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এছাড়া দুপুর ১২টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে এবং দুপুর ১২:৩০ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ ১৫ আগস্টে শহীদদের স্মরণে অসহায়-দুঃস্থদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই আগস্ট মাস বাঙালি জাতির শোকের মাস। আবার এই আগস্ট মাসকে ঘিরেই নানামূখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে জামাত-বিএনপি। তারা পূর্বেও ষড়যন্ত্র করেছে এখনও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। জামাত-বিএনপি ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে একযোগে সিরিজ বোমা হামলা চালিয়েছিল, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ জনসভায় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ২৪ জন নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছিল।
তিনি আরও বলেন, করোনার এই মহাসংকেট বিএনপি-জামাত মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে তারা মানুষের মৃত্যু কামনা করে। তাদের মানুষের মৃত্যু কামনার একটাই উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার উন্নয়নকে ব্যর্থ করে দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু ঐ বিএনপি-জামাতের নেতা-কর্মীরা জানে না যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ সদা জাগ্রত। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোন ধরণের ষড়যন্ত্র এদেশের মানুষ মেনে নিবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এড. মামুনুর রশীদ, মোঃ রফিকুল ইসলাম, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, জসিম মাতুব্বর, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী সারোয়ার হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ (আইটি) সম্পাদক শামছুল আলম অনিক, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক বিপ্লব মোস্তাফিজ।
পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হারিছ মিয়া শেখ সাগর, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এড. মুক্তা আক্তার, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপ-ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ (আইটি) সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মাহফুজুর রহমান উজ্জল, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ ফিরোজ আল আমিন, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণা বৈদ্য, সহ-সম্পাদক এহতাসামুল হাসান ভূইয়া রুমি, আরিফুল ইসলাম, বাবলুর রহমান বাবলু, শাহ এস এম জয়, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ কামরুজ্জামান, কার্যনির্বাহী সদস্য মাতিন মুসাব্বির সাব্বির, প্রফেসর ড. আরশেদ আলী আশিক, কায়কোবাদ ওসমানী, আবুল কালাম আজাদ, মেহেরুল হাসান সোহেল, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, এড. শওকত হায়াত, এড. গোলাম কিবরিয়া, বজলুর করিম মীর, এবিএম আরিফ হোসেন, আরিফুল ইসলাম উজ্জলসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।