প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া তাদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে। যারা বিমানবন্দরটির সামনে অবস্থান করছেন তাদের অবিলম্বে ওই এলাকা ত্যাগ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। বুধবার রাতে উভয় দেশ নিরাপত্তা সতর্কতা নিয়ে নির্দেশনাও জারি করেছে। বুধবার এক নিরাপত্তা বিষয়ক সতর্কবার্তায় মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, আফগানিস্তান ছাড়ার জন্য কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অ্যাবেই গেট, পূর্ব গেট এবং উত্তর গেটে অপেক্ষারত মানুষকে ‘অবিলম্বে সরে যেতে’ বলা হয়েছে।
এর আগে একই ধরনের পৃথক একটি নির্দেশনায় যুক্তরাজ্য সরকারও সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে এবং পরবর্তী নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করতে পরামর্শ দেয়।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, আফগানিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি এখনও ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং যেকোনো সময় সেখানে সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কোন ধরনের নিরাপত্তা হুমকির আশঙ্কা করা হচ্ছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্য। এদিকে বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারিস পেইন বলেন, একটি সন্ত্রাসী হামলার প্রবল হুমকি চলমান আছে। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র কাবুল বিমানবন্দরের অ্যাবি গেইট, ইস্ট গেইট ও নর্থ গেইটে অপেক্ষারতদের ‘অবিলম্বে’সেখান থেকে চলে যেতে বলার কয়েক ঘণ্টা পর পেইন ওই একই কথা বললেন।