আগামী সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে দেশটিতে সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া পার্টি টু পার্টি সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ করতে বিজেপির আমন্ত্রণে জুলাইয়ে ভারত যাবে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল।
বুধবার (২৪ মে) সকালে রাজধানীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই কথা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এদিন মন্ত্রী ভার্চুয়ালি বারৈয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের গ্রাউন্ড ব্রেকিং কাজের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
জানা গেছে, ভারতের নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধান প্রধান অর্থনীতির দেশের কৌশলগত বহুপক্ষীয় সংগঠন জি-২০-এর সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর এর সব সভায় বাংলাদেশকে অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত।
ভারতের সঙ্গে মুখ দেখাদেখি বন্ধ করলে বাংলাদেশ সামনের দিকে এগোতে পারবে না বলে মনে করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানান তিনি।
ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তার কারণে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশের সীমান্ত সমস্যার সমাধান হয়েছে।
প্রতিবেশী দেশ ভারত আরও বেশি পরিমাণে বিনিয়োগ নিয়ে বাংলাদেশে এলে বাংলাদেশকে বিনিয়োগকারী খুঁজতে আর দূরে যেতে হবে না বলেও জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।