স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ নিয়ে তুগলকি কাণ্ডে খবর পাওয়া গেছে। সহশ্রাধিক জনোবল নিয়োগে লক্ষাধিক প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ন করা হয়েছে প্রায় আড়াই হাজার প্রার্থীকে। উর্ত্তীন পরীক্ষার্থীদের অনেকেই ৮০ নম্বর এর মধ্যে ৭৯ পেয়েছে। অভিযোগ পাশ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। এইবার মৌখিক পরীক্ষা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়োগ সিন্ডিকেট মৌখিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদের পাশ করিয়ে দেওয়ার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করে। সেই তালিকা মৌখিক পরীক্ষার পরীক্ষক বোর্ড সদস্যদের কাছে প্রেরণ করে। তালিকার সঙ্গে কোটি কোটি টাকার ঘুষের অফার। টাকা নিয়ে পরীক্ষকদের বলে দেওয়া হয় টাকা নিন পাশ করিয়ে দিন। কিন্তু বাঁধসাধলেন একজন পরীক্ষক। তিনি দেখলেন লিখিত পরীক্ষায় যারা ৮০ এর মধ্যে ৭৯ নম্বর পেয়েছে তাঁরা মৌখিক পরীক্ষায় ৫-১০ নম্বর পায়নি। অভিযোগ করেন স্বাস্থ্য সচিবের কাছে।
ডাক্তার আবুল হাসেম সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগের বর্ণনা ফিলে চমকে যাওয়ার মতো এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর আবু সোহেল অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপসচিব এর শ্রীনিবাস স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক প্রশাসন ডাক্তার আক্তার হোসেন স্বাস্থ্য মন্ত্রীর সাবেক এপিএস বর্তমানের প্লানিং বিভাগের প্রধান আরিফুর রহমান। সোহেল ও আরিফের মুঠো ফোনে সারা মিলেনি পুরো ঘটনা স্বাস্থ্য সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগ রয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ঠরা মনে করেন এই সব দূর্নীতিবাজ ঘুষজীবি অফিসার ডক্তার কর্মচারীদের আইনের আওতায় আনা না হলে স্বাস্থ্য বিভাগের কখনো রোগমুক্তি মিলবেনা।