হজের খরচ অত্যধিক বেড়ে যাওয়ায় নিবন্ধন শেষ হলেও কোটা পূরণ হয়নি। এ বছর আটবার সময় বাড়িয়েও হজযাত্রীর কোটা পূরণ করা সম্ভব হয়নি।
মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, হজ ২০২৩ এর নিবন্ধন কার্যক্রম ১১ এপ্রিল শেষ এবং নিবন্ধন সার্ভার বন্ধ রয়েছে। যেসব হজ এজেন্সির হজযাত্রীর সংখ্যা ৯৭-এর নিচে তারা আগামী ১৩ এপ্রিলের মধ্যে অবশ্যই লিড এজেন্সি নির্ধারণ করে সমন্বয় করবে। সমন্বয়ের পরে হজ এজেন্সির বিপরীতে প্রযোজ্য গাইড ও মোনাজ্জেম সংখ্যা যোগ করে চূড়ান্ত কোটা সৌদি আরবে ই-হজ সিস্টেমে এন্ট্রির জন্য প্রেরণ করা হবে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার জন ও অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।
হজ পোর্টালের তথ্য অনুযায়ী, মোট এক লাখ ১৯ হাজার ৬৯৫ জন হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন। এর মধ্যে সরকারিভাবে ১০ হাজার ৩৫ এবং বেসরকারিভাবে এক লাখ ৯ হাজার ৬৬০ জন নিবন্ধিত হয়েছেন। এখনও কোটা পূরণে ৭ হাজার ৫০৩ জন হজযাত্রীর নিবন্ধন বাকি আছে।
প্রসঙ্গত, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের ২৭ জুন (৯ জিলহ্জ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।