সরেজমিনে তদন্তকালে জানা যায় বিগত প্রায় ৬ (ছয়) বছর আগে ফিরোজ কবির নামক লোকটি হাটহাজারী উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসে বিদ্যুৎ এর লাইনম্যান হিসেবে যোগদানের (৩) মাসের মধ্যে অফিসের কয়েকজন জুনিয়র নিয়ে গড়ে তোলে অবৈধ পন্থায় টাকা কামানোর একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট।
তার সিন্ডিকেটে বহিরাগত কয়েকজন দালাল ও রেখেছে যাদের মাধ্যমে অবৈধ লেনদেন করতে সুবিধা হয়। দৈনিক প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অজুহাতে বাড়তি টাকা আদায় করা সহ সুযোগ বুঝে দালালদের মারফতে বিদ্যুতের খুটি সরানোর মত কাজও গোাপনে করে বিনিময়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার শতাদিক প্রমাণ ও রয়েছে। প্রতি মুহূর্তে ত্রটিপূর্ন যে কোন কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন সহ মিটার সংযোজন বিল প্রক্রিায় ও বকেয়া বিলের করণে লাইনচূৎ এক কথায় প্রতিটি কাজের ক্ষেত্রে কমিশন ও বাড়তি টাকা হাতিয়ে নেওয়াই উক্ত ফিরোজ কবিরের সিন্ডিকেটের মূল কাজ। তাদের হাতে টাকা আসলে কাজ হয় না। হয় দিনের পর দিন ফাইল এই টেবিলে ঘুরতে থাকে আর জনগণ অন্ধকারে ফিরোজ কবির সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে থাকে। টাকা দিলে সব ধরণের অসম্ভব মুহূর্তেই সম্ভব হয়ে যায়। টাকা নেই আইনের অভাব নেই তালবাহানার অভাব নেই সাধারণ গ্রাহক উক্ত সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে টাকা দিতে বাধ্য হয়। এমনকি নিয়মের বাহিরে দিগুণ কার উর্ধে টাকা দিয়ে কাজ করাতে হয়। এমনকি পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের হর্তকর্তার ফিরোজ কবির সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি (ডিজিএম/এজিএম) আসে আর যায় কিš‘ ফিরোজ কবির সিন্ডিকেট ৬ (ছয়) বছর ধরে দুর্নীতির খতিয়ান নিয়ে টাকার প্রভাবে অবৈধ আয়ের বটগাছ হয়ে শিকড় গেড়ে বসে আছে মনে হয় যেন তার বিরদ্ধে কেউ টু শব্দ ও করে না। উক্ত ফিরোজ কবিরের খুটির জোর কোথায়? কে এই ফিরোজ কবির? যার কথায় হাটহাজারী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস পরিচালিত হয়?ফিরোজ কবির ও তার সিন্ডিকেটের বিগত কয়েক বছরের দূর্নীতির খতিয়ান হাটহাজারী এলকার জনগন যানে। যাহা হাটহাজারী পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকদের তথ্যমতে সরেজমিনে তদন্তকালে বেরিয়ে আসে কয়েক দূর্নীতির বর্ণনা ধারাবাহিক নিউজ চলবে দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি ও জেএটিভির পর্দায়। পর্ব-১