ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান বলেন, ১৯৯৬ এবং ২০১০ সাল পর্যন্ত শেয়ার বাজারের লিগাল ইনফ্রাসট্রাকচার অত্যন্ত দুর্বল ছিল। আইন-কানুনের যথেষ্ট অভাব ছিল। ২০১০ সালের পর আমাদের লিগাল ইনফ্রাসট্রাকচার যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। এখন আমরা নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করতে পারি, যে ঘটনাগুলো ১৯৯৬ এবং ২০০৯-১০ সালে হয়েছে, তেমন ঘটনা সামনের দিনে আর ঘটবে না।
ইউনুসুর রহমান বলেন, শেয়ার বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে শেয়ার বাজারে তারা সুবাতাস বইছে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের শেষে অথবা ২০২২ সালে চীনের টেকনোলজি কিভাবে গ্রহণ করবো, সেটার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখন নাসডাক এবং ফ্লেক্সট্রেডের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। এই কাজ চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নাসডাকের সঙ্গে আমাদের কোনও সমস্যা হচ্ছে না।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের আইটি বিভাগে অনেক দুর্বলতা আছে। এরপরও ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের ঘটনা আর পুনরাবৃত্তি হবে না। এখন সার্ভিলেন্স অনেক শক্তিশালী। বিদেশি একটি স্টেকহোল্ডারে যে মানের অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকে, আমরা ওই মানের একটি অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম দিয়ে ২৫০টির মতো স্টেকহোল্ডারকে সেবা দিচ্ছি।
ডিএসইর পরিচালক রবিকুর রহমান বলেন, ২০০৯-১০ সালে শেয়ার কিনে আমি ৪৫ শতাংশ লোকসানে ছিলাম। সেই শেয়ার আমি বিক্রি করিনি, ধরে রেখেছি। সেই শেয়ারে আমি আজকে প্রফিট করেছি।