1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৯ অপরাহ্ন

বেনাপোলে কাস্টমের হয়রানির কারণে অনেক ব্যবসায়ী

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক: বেনাপোল বন্দর দিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে আমদানি কমে গেছে ৫৭ হাজার ৫৮৭ দশমিক ৮৩ মেট্রিক টন। গত বছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই থেকে অক্টোবর) আমদানি হয়েছিল ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৮ দশমিক ৯৩ মেট্রিক টন, আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই-অক্টোবর) মাসে আমদানি হয়েছে ৭ লাখ ৩১ হাজার ৭১ দশমিক ১৩ মেট্রিক টন। এই চার মাসে কাস্টমের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। সেখানে আদায় হয়েছে এক হাজার ৬৬৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। বেনাপোল কাস্টম সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। কাস্টম ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। এতে ব্যবসায়ীরা আমদানি করতে পারছে না। আবার বেনাপোলে কাস্টমের হয়রানির কারণে অনেক ব্যবসায়ী অন্য বন্দরে চলে যাচ্ছেন।

 বেনাপোল বন্দর দিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে আমদানি কমে গেছে ৫৭ হাজার ৫৮৭ দশমিক ৮৩ মেট্রিক টন। গত বছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই থেকে অক্টোবর) আমদানি হয়েছিল ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৮ দশমিক ৯৩ মেট্রিক টন, আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৪ মাসে (জুলাই-অক্টোবর) মাসে আমদানি হয়েছে ৭ লাখ ৩১ হাজার ৭১ দশমিক ১৩ মেট্রিক টন। এই চার মাসে কাস্টমের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক হাজার ৮৭৭ কোটি টাকা। সেখানে আদায় হয়েছে এক হাজার ৬৬৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। বেনাপোল কাস্টম সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

কাস্টম ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। এতে ব্যবসায়ীরা আমদানি করতে পারছে না। আবার বেনাপোলে কাস্টমের হয়রানির কারণে অনেক ব্যবসায়ী অন্য বন্দরে চলে যাচ্ছেন।

সম্প্রতি যশোর বিমানবন্দর থেকে ২৩ লাখ টাকাসহ বেনাপোল কাস্টমের রাজস্ব কর্মকর্তা আটক হবার ঘটনায় তাদের ঘুষ বাণিজ্য ওপেন হয়ে যায়। বিষয়টি অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন যশোর কার্যালয়। ইতিমধ্যে তারা অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি টাকার উৎস জানাতে পারেনি। যে কারণে মামলা করেছে দুদক।

বেনাপোল কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য আমদানি হয়েছিল ২১ লাখ ১৪ হাজার মেট্রিক টন। এর আগের ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি করা হয়েছিল ২৬ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন পণ্য। আমদানি কম হয়েছিল ৪ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। এতে সরকারের রাজস্ব আয়ও কমে গেছে। গেল বছরে বেনাপোল কাস্টমস হাউজে ৫৫৮ কোটি টাকা ৮ লাখ টাকা রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। অর্থবছরটিতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৫৮ কোটি টাকা, সেখানে আদায় করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ হাজার ২৪৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, সেখানে আদায় হয়েছিল ৪ হাজার ১৪৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। ওই বছর ঘাটতি ছিল ২ হাজার ৯৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

২০১৯-২১ অর্থবছরে পণ্য আমদানি করা হয়েছিল ২০ লাখ ৩৮ হাজার ৬৪ মেট্রিক টন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পণ্য আমদানি করা হয় ২০ লাখ ১১ হাজার ৬ মেট্রিক টন পণ্য।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক নাসির উদ্দিন বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের বেনাপোল দিয়ে বাণিজ্যে আগ্রহ বেশি। তবে বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে সরকার এলসিতে শতভাগ মার্জিন শর্ত দিয়েছে। আবার ব্যাংকগুলো ডলার সংকট দেখিয়ে এলসি খুলছে না। যেকারণে চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে আমদানি কমে গেছে।

যশোরের আমদানিকারক রেজেয়ান আহমদ বলেন, আমরা মোটর পার্টস আমদানি করে তা সারা দেশে বিক্রি করে থাকি। বর্তমানে যশোরের কোন ব্যাংক এলসি খুলছে না। যেকারণে আমরা পণ্য আমদানি করতে পারছি না। পণ্য আনতে না পারার কারণে ব্যবসায়িকভাবে লোকসান হচ্ছে। সামনে কি পরিস্থিতি হবে কে জানে।

ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, এলসি করতে না পারায় ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি করতে পারছে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক আমদানিকারক জানান, কাস্টমের নানা হয়রানি আর বন্দর ব্যবস্থাপনায় অনিয়মের কারণে অনেক ব্যবসায়ী বেনাপোল ছেড়ে অন্য বন্দরে চলে গেছে। কাস্টমকে টাকা দিতে হয় বাধ্যতামূলক। তা না হলে বিভিন্ন অজুহাতে আমদানিকারকদের হয়রানির শিকার হতে হয়। আবার শুক্রবার ও শনিবার কাস্টমের কোন কর্মকর্তাকে পাওয়া যায় না। বৃহস্পতিবার তারা ঢাকায় চলে যান, আর রোববার বিমানযোগে এসে অফিস করেন। তাদের অনুপস্থিতির কারণেও ব্যবসায়ীদের ঘুরতে হয়।

যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সহসভাপতি সাজ্জাদুর রহমান সুজা জানান, সরকার এলসি করতে শতভাগ মার্জিন দেবার নিয়ম করেছে। চলতি মাস থেকে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। এতে আমদানির সাথে জড়িত হাজার হাজার ব্যবসায়ী অর্থনৈতিকভাবে দুরবস্থায় রয়েছেন। এখন আমদানিকারকরা বেকায়দায় পড়েছেন। একেতো বাণিজ্য ভালো নেই, তার উপর পণ্য আমদানি করতে না পারলে আমদানির সাথে জড়িতরা আর্থিকভাবে পঙ্গু হয়ে যাবে।

বেনাপোল কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার আবদুর রশিদ মিয়া জানান, ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে এলসি খুলতে পারছে না। যে কারণে গত চার মাসে পণ্য আমদানি কমে গেছে। এখানে কোন হয়রানি হয় না বলে তিনি দাবি করেছেন।

সোনালী ব্যাংক যশোর কর্পোরেট শাখার ডিজিএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, উচ্চ মার্জিনের কারণে সব ব্যাংকে এলসি কমেছে। ব্যবসায়ীরা নগদ টাকার জোগান দিতে না পারার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইস্টার্ন ব্যাংক যশোর শাখার ব্যবস্থাপক আবদুল হক জানান, ডলার সংকটে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। আর এলসি করতে না পারলে পণ্য আমদানি কিভাবে করবে।

দুর্নীতি দমন কমিশন যশোরের উপপরিচালক আল-আমিন জানান, বেনাপোল কাস্টমে ঘুষ বাণিজ্যর অভিযোগ অনকে পুরনো। গত ২৬ আগস্ট ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স যোগে ঢাকায় যাওরার পথে স্ক্যানিং করার সময় ২৩ লাখ টাকা পাওয়া যায়। দুদকের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অর্থের কোন উৎস জানাতে ব্যর্থ হওয়ায় রাজস্ব কর্মকর্তা খন্দকার মুকুল হোসেনের আইডি কার্ড, বোর্ডিং পাস কার্ড, জব্দকৃত টাকার নম্বরের তালিকা ও জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে আমরা মামলা করেছি।  সম্প্রতি যশোর বিমানবন্দর থেকে ২৩ লাখ টাকাসহ বেনাপোল কাস্টমের রাজস্ব কর্মকর্তা আটক হবার ঘটনায় তাদের ঘুষ বাণিজ্য ওপেন হয়ে যায়। বিষয়টি অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন যশোর কার্যালয়। ইতিমধ্যে তারা অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি টাকার উৎস জানাতে পারেনি। যে কারণে মামলা করেছে দুদক।বেনাপোল কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য আমদানি হয়েছিল ২১ লাখ ১৪ হাজার মেট্রিক টন। এর আগের ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি করা হয়েছিল ২৬ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন পণ্য। আমদানি কম হয়েছিল ৪ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। এতে সরকারের রাজস্ব আয়ও কমে গেছে। গেল বছরে বেনাপোল কাস্টমস হাউজে ৫৫৮ কোটি টাকা ৮ লাখ টাকা রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। অর্থবছরটিতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ১৫৮ কোটি টাকা, সেখানে আদায় করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৯৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ হাজার ২৪৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, সেখানে আদায় হয়েছিল ৪ হাজার ১৪৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। ওই বছর ঘাটতি ছিল ২ হাজার ৯৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।২০১৯-২১ অর্থবছরে পণ্য আমদানি করা হয়েছিল ২০ লাখ ৩৮ হাজার ৬৪ মেট্রিক টন। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পণ্য আমদানি করা হয় ২০ লাখ ১১ হাজার ৬ মেট্রিক টন পণ্য। বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক নাসির উদ্দিন বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়াতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের বেনাপোল দিয়ে বাণিজ্যে আগ্রহ বেশি। তবে বর্তমানে ডলার সংকটের কারণে সরকার এলসিতে শতভাগ মার্জিন শর্ত দিয়েছে। আবার ব্যাংকগুলো ডলার সংকট দেখিয়ে এলসি খুলছে না। যেকারণে চলতি বছরের প্রথম ৪ মাসে আমদানি কমে গেছে।যশোরের আমদানিকারক রেজেয়ান আহমদ বলেন, আমরা মোটর পার্টস আমদানি করে তা সারা দেশে বিক্রি করে থাকি। বর্তমানে যশোরের কোন ব্যাংক এলসি খুলছে না। যেকারণে আমরা পণ্য আমদানি করতে পারছি না। পণ্য আনতে না পারার কারণে ব্যবসায়িকভাবে লোকসান হচ্ছে। সামনে কি পরিস্থিতি হবে কে জানে।ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান জানান, এলসি করতে না পারায় ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি করতে পারছে না।সলনাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক আমদানিকারক জানান, কাস্টমের নানা হয়রানি আর বন্দর ব্যবস্থাপনায় অনিয়মের কারণে অনেক ব্যবসায়ী বেনাপোল ছেড়ে অন্য বন্দরে চলে গেছে। কাস্টমকে টাকা দিতে হয় বাধ্যতামূলক। তা না হলে বিভিন্ন অজুহাতে আমদানিকারকদের হয়রানির শিকার হতে হয়। আবার শুক্রবার ও শনিবার কাস্টমের কোন কর্মকর্তাকে পাওয়া যায় না। বৃহস্পতিবার তারা ঢাকায় চলে যান, আর রোববার বিমানযোগে এসে অফিস করেন। তাদের অনুপস্থিতির কারণেও ব্যবসায়ীদের ঘুরতে হয়। যশোর চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সহসভাপতি সাজ্জাদুর রহমান সুজা জানান, সরকার এলসি করতে শতভাগ মার্জিন দেবার নিয়ম করেছে। চলতি মাস থেকে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। এতে আমদানির সাথে জড়িত হাজার হাজার ব্যবসায়ী অর্থনৈতিকভাবে দুরবস্থায় রয়েছেন। এখন আমদানিকারকরা বেকায়দায় পড়েছেন। একেতো বাণিজ্য ভালো নেই, তার উপর পণ্য আমদানি করতে না পারলে আমদানির সাথে জড়িতরা আর্থিকভাবে পঙ্গু হয়ে যাবে। বেনাপোল কাস্টমস হাউসের যুগ্ম কমিশনার আবদুর রশিদ মিয়া জানান, ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে এলসি খুলতে পারছে না। যে কারণে গত চার মাসে পণ্য আমদানি কমে গেছে। এখানে কোন হয়রানি হয় না বলে তিনি দাবি করেছেন। সোনালী ব্যাংক যশোর কর্পোরেট শাখার ডিজিএম মোস্তাফিজুর রহমান জানান, উচ্চ মার্জিনের কারণে সব ব্যাংকে এলসি কমেছে। ব্যবসায়ীরা নগদ টাকার জোগান দিতে না পারার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইস্টার্ন ব্যাংক যশোর শাখার ব্যবস্থাপক আবদুল হক জানান, ডলার সংকটে বেশিরভাগ ব্যাংক এলসি খুলছে না। আর এলসি করতে না পারলে পণ্য আমদানি কিভাবে করবে। দুর্নীতি দমন কমিশন যশোরের উপপরিচালক আল-আমিন জানান, বেনাপোল কাস্টমে ঘুষ বাণিজ্যর অভিযোগ অনকে পুরনো। গত ২৬ আগস্ট ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স যোগে ঢাকায় যাওরার পথে স্ক্যানিং করার সময় ২৩ লাখ টাকা পাওয়া যায়। দুদকের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অর্থের কোন উৎস জানাতে ব্যর্থ হওয়ায় রাজস্ব কর্মকর্তা খন্দকার মুকুল হোসেনের আইডি কার্ড, বোর্ডিং পাস কার্ড, জব্দকৃত টাকার নম্বরের তালিকা ও জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে আমরা মামলা করেছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি