লক্ষ্মীপুর শহরের পৌরসভার ১নং উত্তরে মজিপুর এলাকায় দিনে দুপুরে ভাড়া করা গুন্ডা ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা দুইটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে, প্রায় ২০/২৫ হাজার টাকা মতো ক্ষতি হয়েছে এছাড়াও নগদ ২,৬০,০০০ টাকা দুটি দামী মোবাইল ফোন নিয়েছেন সন্ত্রাসীরা।দিনে দুপুরে সন্ত্রাসী করে এমন অভিযোগ উঠেছে ভাড়া করা গুন্ডা ও সন্ত্রাসী বাহিনীদের ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে। আসামীগণ হলেন আব্দুল করিম(৩৭) পিতা মৃত অলি মিয়া, সাং উত্তর রাজিবপুর আমির উদ্দিন সর্দার বাড়ী,ইব্রাহিম (২৭) পিতা মৃত ইউছুফ আলী, সাং উত্তর মজুপুর ছায়েদুল হক মেম্বার বাড়ী সংলগ্ন দক্ষিণ বাড়ী,সজু (২১)পিতা রফিক সাং উত্তর মজুপুর নোয়াব আলী মাষ্টার বাড়ী,আরিফ (২০) পিতা অজ্ঞাত সজিব (২২)পিতা আলমগীর হোসেন, শিবলু (২৩) পিতা অজ্ঞাত, রাকিব (১৯)পিতা অজ্ঞাত সর্ব সাং উত্তর মজুপুর ছাায়েদুল হক মেম্বার বাড়ী সংলগ্ন দক্ষিণ বাড়ী থানা সদর জেলা লক্ষ্মীপুর। আসামীগণ সবাই একই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা তাদের মধ্যে একজন রয়েছেন ভাঙ্গাখাঁ ৬নং ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা হয়।বাদী মাহবুব আলম( ২৮) পিতা মৃত হাজী আব্দুল মতিন ছেলে মাতা তাজনেহার সাং রাজিব পুর নুরুনবী চৌধুরী মেম্বার বাড়ী পৌর ১৩নং ওয়ার্ড বাসিন্দা হয় থানা সদর জেলা লক্ষ্মীপুর।বাদী ও স্বাক্ষী তারা সবাই ১৩নং ওয়ার্ড পৌরসভার বাসিন্দা।এই মামলার আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগের স্বাক্ষী হন, রাকিব হোসেন (৩৫) পিতা হাজী নুরুন্নবী চৌধুরী ছেলে , তাজ উদ্দিন পিতা মৃত হাজী আবদুল মতিন।মোরশেদ আলম পিতা মৃত সেকান্দর মিয়া সর্ব সাং রাজিবপুর পৌরসভা ১৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা থানা সদর জেলা লক্ষ্মীপুর।বাদী ও স্বাক্ষী রাকিব তারা একে অপরের চাচাতো ভাই হন।বাদী মাহবুব তার মায়ের নিকট হইতে নগদে ২,৬০,০০০ টাকা নিয়ে দোকানের উদেশ্য মোকামে যাওয়ার কথা বলে আশা হয়। এই সময় ভাড়া করা সন্ত্রাসী গুন্ডা বাহিনী দিয়ে শ্রী খ্রিস্টান বাড়ীর মোড়ে আটক করে তাদের উপর হামলা শুরু করে মেইন রাস্তার উপরে তাদের শোর চিৎকার শুনে এলাকার স্থানীয় লোক জন এসে তাদেরকে উদ্ধার করেন। এলাকার স্থানীয় লোক জন আসতে দেখে একদল বাড়া করা গুন্ডা ও সন্ত্রাসী বাহিনী দৌড়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাটি ঘটে বিকাল ৫টার সময়। এদিকে বাদীর স্বাক্ষী রাকিব জানান এই হামলা কারীদের মধ্যে একজনকে আমি আমার খুব পরিচিত মনে হচ্ছে তার নাম ইব্রাহিম সে কোন কাজ কর্ম করে না আমার জানা মতে এলাকার আশেপাশে লোক জনকে হুম ধমকি চাঁদা বাজ জঙ্গি সন্ত্রাসী করা হচ্ছে তার পেশা আর নিশা এবং তার বড় গডফাদার হচ্ছেন করিম, জামাল, আজাদ, হারুন এদের আদেশে এসব করা হচ্ছে অগণিত তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে তারা দিনের দুপুরে ভাড়া করা গুন্ডা বাহিনী নিয়ে এক এলাকার থেকে অন্য এলাকায় এসে মধ গাঁজা খেয়ে নিরিহ মানুষের ঘরে ডুকে মেয়েদের উপর নির্যাতন শুরু করেন এই ইব্রাহিম কারণে মানুষের ঘরে জোয়ান যুবতি মেয়ে থাকাটা বড় কষ্টকর হয়ে উঠেছে অভিভাবকদের অভিযোগ। এলাকার স্থানীয় লোক জন জানান প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে দেখিয়ে দিলেন প্রশাসনের আইন কে তোয়াক্কা না করে আইনের পাশ কেটে যাচ্ছে এই প্রতারক মাদক ব্যবসাদার ইব্রাহিম ঘটনার সর্ম্পকে জানতে চাইলে বাদী মাহবুব আলম বলেন আমি ও আমার চাচাতো ভাই রাকিব হোসেন বিকালে দোকানের উদেশ্য যাওয়ার পথে আমার মায়ের নিকট হইতে ২,৬০,০০০(দুই লক্ষ ষাট হাজার টাকা নিয়ে যাচ্ছিলাম এমন সময় আমাদেরকে আটক করে আমাদের উপর হামলা শুরু করেন প্রথমে কিল ঘুষি লাথি পরে হকিস্টিক দিয়ে আক্রমণ করেন আহত মাহবুব ও রাকিবসহ লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে জরুরী বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া হয়েছে যাহার রেজিস্ট্রার নং – ১৬৩৬/৩৭, ১৬৩৭/৩৮ তাং- ১৩/০৩/২০২১ইং এবং আহত মাহবুব জানায় আমরা লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানায় এসে অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটি মামলার অভিযোগ দায়ের করি।এবিষয়ে তদন্ত করার জন্য দায়িত্ব পড়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানার এস আই আব্দুর মতিনের উপর আঃ মতিন, এস, আই তদন্ত করার জন্য বাদীপক্ষের লোক জন নিয়ে যাওয়ার সময়ে সাথে রয়েছেন সাংবাদিক তখন সময় রাত ১১টা আসামীদের বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞেসা করা হয়েছে তবে আসামী কাউকে পাওয়া যায়নি।এদিকে স্বাক্ষীগণের বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন এস, আই আব্দুল মতিন সাহেব পরে আশেপাশে মানুষের বাড়ীতে গিয়ে ডেকে জিজ্ঞেস করলে তারা ঘটনার সর্ম্পকে বিস্তারিত জানান এস আই আব্দুল মতিন সাহেব কে, ইব্রাহিম ঠিক করেননি তাদের গাড়ি ভাংচুর করা, তাদের কে মারধর করা, কিন্তু টাকার বিষয়ে আমরা কিছু জানিনা মোবাইল সম্পর্কে ও না। তদন্ত করার শেষে বাদী ও আসামী এবং স্বাক্ষীগণের উপস্থিত রেখে আগামীকাল দুপুর ১২টার সময়ে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ফাঁড়ী থানায় উপস্থিত থাকার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।এদিকে পরের দিন সকাল ১১টার সময় ঘটনার স্থলে গিয়ে তদন্ত করে জানা যায় এলাকার চতুর দিকে পানি বন্ধ করার কারণে চার পাশের ঘর বাড়ি ডুবার পথে। ঐ এলাকার আশেপাশে মানুষের মুখে আলাপ আলোচনা চলছে পরিবেশ দূষণ পানির কারণ নিয়ে।