এম এ রশীদঃ সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার :উপজেলা নির্বাচন ২৯ মে ২০২৪ ইং অনুষ্ঠিত হবে। গত ১৩ মে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই প্রার্থীরা ছুটে চলেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে।দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন একাধিক প্রার্থী। তার মধ্যে জনপ্রিয়তায় আলোচনা ও জনসমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান /সাবেক বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের জিএস/বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগের ১ম সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সাবেক ছাত্র নেতা রাজপথের লড়াকু সৈনিক, যিনি তার প্রাণপ্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রক্ত জড়ানো নেতা মোহাম্মদ জামাল হোসেন।
তিনি রাজনৈতিক জীবনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী ছাত্রনেতা।রাজনীতির জেল-জুলুম হুলিয়াকে অম্লান বদনে সহ্য করে গেলেও কখনও নীতির সাথে বেঈমানী করেননি এই সাবেক ছাত্র রাজনীতিবিদ।আলোচনা, প্রচারণায় এবং জনপ্রিয়তায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন তিনি। এলাকার সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীরা বলেন, তাঁর চিন্তা ও চেতনা সমাজের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার। তিনি সর্বদা এলাকার উন্নয়নের চিন্তা করেন এবং সেই উদ্দেশ্যে কাজ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিয়ানীবাজারের সাধারণ মানুষের কাছে একজন নিঃস্বার্থ এবং ত্যাগী নেতা হিসাবেই পরিচিতি লাভ করে আসছেন। উপজেলার সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করেন মোহাম্মদ জামাল হোসেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে সাধারণ মানুষের মাঝে রাষ্ট্রের সকল বরাদ্দের সুষম বণ্টন করবেন এবং এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে। সাধারণ মানুষের স্বপ্ন বিয়ানীবাজার উপজেলা একটি বেকারত্ব, দারিদ্র্যমুক্ত,সন্ত্রাসমুক্ত, দুর্নীতি ও দুঃশাসন মুক্ত স্মার্ট উপজেলা হিসেবে স্বীকৃতি পাবে তারই হাত ধরে। কারণ তাঁর স্বপ্ন উপজেলাকে স্মার্ট বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। নির্বাচনের মাঠে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকাবাসীর কাছে অত্যন্ত সাদামাটা ও ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে এবং স্পষ্টবাদী কথার মানুষ, দলমত নির্বিশেষে ব্যাপক পরিচিত মুখ আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ জামাল হোসেন। অন্যকোনো নেতার পরিচয়ে নয় নিজের পরিচয়েই তিনি জনপ্রিয় নেতা হিসেবে সর্বমহলে জনপ্রিয়।
বিয়ানীবাজার উপজেলা সাব -রেজিস্টার ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং সাবেক বিয়ানীবাজার সরকারী কলেজের ছাএ/ ছাএনেতা মোঃ মামুনুর রশীদ খান মামুন বলেন,বিয়ানীবাজার উপজেলায় আমরা এবার মোহাম্মদ জামাল হোসেন কে ভোট দেবো। উনার বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করতে গিয়ে আরো বলেন,বিয়ানীবাজার উপজেলায় আানারস প্রতীক এর পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আনারস প্রতীকের সুনিশ্চিত জয় হবে।শেওলা ইউনিয়নের ৪ং ওয়ার্ড চারাবই বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও মোহাম্মদ জামাল হোসেন এর ৪নং ওয়ার্ড আনারস প্রতিকের আহবায়ক মোঃ আনোয়ার হোসেন মজনু বলেন,যতই কালো টাকা ব্যায় সহকারে পেশীশক্তির ভয় প্রদর্শন করা হচ্ছে ভোটারদের কাছে ততই আনারস প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ জামাল হোসেন এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আমরা দলমতের উর্ধে উঠে একজন সাবেক ছাত্র রাজনীতিবিদকে সমর্থন দিয়েছি। বরাবরই ক্লিন ইমেজের অধিকারী। এবার যদি আমরা তাকে নির্বাচিত না করি তাহলে পরেরবার হয়তো তাকে পাবোনা। তাই জীবদ্ধশায় আমরা একজন ক্লীন ইমেজের অধিকারী মোহাম্মদ জামাল হোসেন কে প্রকৃত উপযুক্ত সম্মান দিতে চাই। যে যাই বলুন না কেন ?এবারের নির্বাচনে জয় আনারস মার্কার। তাই সকলেই ঐক্য হয়ে আগামি ২৯ মে আনারস প্রতীকে ভোট দিয়ে মোহাম্মদ জামাল হোসেন কে জয় যুক্ত করি।