1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি: প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৯ মে, ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে আমরা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। শান্তিরক্ষা মিশন ছাড়াও অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ ও অবদান রাখছি। ১৯৯৭ সালে আমরা জাতিসংঘে কালচার অব পিস অর্থাৎ শান্তির সংস্কৃতি এই প্রস্তাব আমি উত্থাপন করি; যা ১৯৯৯ সালে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। পরবর্তীতে জাতিসংঘ ২০০০ সালকে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অব কালচার অব পিস হিসেবে ঘোষণা করে।

বুধবার (২৯ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস’ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বরাবরের মতো এ বছরও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ কর্তৃক উত্থাপিত কালচার অব পিস বা শান্তিসংস্কৃতির প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে; যার মাধ্যমে শান্তিসংস্কৃতির প্রস্তাবের ২৫তম বর্ষ উদযাপিত হতে যাচ্ছে। অ্যাজেন্ডা ২০৩০ বাস্তবায়নে কালচার অব পিস প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য বলে আমার বিশ্বাস।

তিনি আরও বলেন, নারী অধিকার ও লিঙ্গসমতা নিশ্চিতে আমাদের পদক্ষেপ উইমেন পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাজেন্ডা তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বর্তমানে অন্যতম বৃহত নারী শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবেও পরিচিতি লাভ করছে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বমোট ৩ হাজার ৩৮ জন নারী শান্তিরক্ষী অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন সম্পন্ন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন বিশ্বের শোষিত-বঞ্চিত ও নির্যাতিত মানুষের দূত হিসেবে। তিনি বলতেন, বিশ্ব আজ দুই ভাগে বিভক্ত। তা হলো, শোষক ও শোষিত। আর আমি শোষিতের পক্ষে। তিনি সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি শোষিত মানুষের মুক্তির বার্তাবহক ও শান্তির দূত।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি