– খাবার পানির মারাত্মক সংকট, টিউবওয়েল পানিতে নিমজ্জিত।
– রসুইঘরে ( রান্নাঘরে) পানি। খাবার পানি ফুটানো যাচ্ছে না।
– গ্রামের অধিকাংশ চা দোকানে বন্যার পানি দিয়ে চা বানানো হচ্ছে।
– দেশিয় ফলের গাছ ( বিশেষ করে কাঁঠাল গাছ) পানির চিপায় মরে যাচ্ছে।
-ব্যক্তির মাছের প্রকল্প ভেসে সমষ্টির প্রকল্প হয়ে গেছে।
– মুরগির খামারও পানির নিচে।
– বীজতলা ও ধানিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে।
– নতুন বীজতলা তৈরি।
– পঁচা পানিতে রোগ জীবাণু ছড়িয়েছে।
– ভাঙাচোরা রাস্তা মেরামত করতে হবে।
– সব ধরণের শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মেরামত, সংস্কার করতে হবে।
– ক্ষতিগ্রস্তদের বাসস্থান মেরামত করা।
– নতুন ফসল না হলে খাদ্যের সংকট হওয়ার আশংকা।
এই মুহুর্তে রান্না করা খাবার, পানি বেশি দরকার বন্যাদুর্গত এলাকায়।
ছবিটি নাঙ্গলকোটের পূজকরা উত্তরপাড়া এলাকার একটি বাড়ি থেকে তোলা।